নদী ভাঙ্গনে তলিয়ে গেল ১০ মাসের শিশু। সোমবার মালদা জেলার রতুয়া থানার খাসমহল এলাকায় আচকাই গঙ্গার ভাঙ্গনে তলিয়ে যায় শিশুটি। ঘটনার পর থেকে নদী তীরবর্তী এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। খবর লেখা পর্যন্ত শিশুটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার থেকে নতুন করে শুরু নদী ভাঙ্গনে
শ্বশুরবাড়ি তলিয়ে যাচ্ছে খবর পেয়ে রতুয়ার ভাদো এলাকার বাসিন্দা নাসিম আক্তার ১০ মাসের সন্তানকে নিয়ে স্বপরিবারে খাস মহল এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে এসেছিলেন।
নদী পাড়ে দাঁড়িয়ে ভাঙ্গন দেখার সময় নদীতে পাড়ে আচমকাই বড় ধ্বস নামলে নদীতে পড়ে যায় শিশু সন্তান সহ আরো পাঁচজন। ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা নদীতে নেমে উদ্ধার কাজে হাত লাগায়, তবে বাকিদের উদ্ধার করা সম্ভব হলেও শিশু সন্তানের কোনো হদিস না মেলায় শোকস্তব্ধ হয়ে পড়ে পরিবারের সদস্যরা। এমতাবস্থায় বাড়িঘর সর্বত্রই নদী গর্ভে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় প্রহর গুনছেন নদীর তীরবর্তী বাসিন্দারা। জেলা প্রশাসন সহ স্থানীয় জন প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ক্ষোভে নদী তীরবর্তী ভাঙ্গনের দিশেহারা বাসিন্দারা।
আরও পড়ুন – ডাউন কল্যানী লোকালে ছাত্র পরিষদের ছেলেদের সঙ্গে ট্রেন যাত্রিদের প্রথমে বসচা,পরে ঝামেলা
উল্লেখ্য, নদী ভাঙ্গনে তলিয়ে গেল ১০ মাসের শিশু। সোমবার মালদা জেলার রতুয়া থানার খাসমহল এলাকায় আচকাই গঙ্গার ভাঙ্গনে তলিয়ে যায় শিশুটি। ঘটনার পর থেকে নদী তীরবর্তী এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। খবর লেখা পর্যন্ত শিশুটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার থেকে নতুন করে শুরু নদী ভাঙ্গনে
শ্বশুরবাড়ি তলিয়ে যাচ্ছে খবর পেয়ে রতুয়ার ভাদো এলাকার বাসিন্দা নাসিম আক্তার ১০ মাসের সন্তানকে নিয়ে স্বপরিবারে খাস মহল এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে এসেছিলেন।
নদী পাড়ে দাঁড়িয়ে ভাঙ্গন দেখার সময় নদীতে পাড়ে আচমকাই বড় ধ্বস নামলে নদীতে পড়ে যায় শিশু সন্তান সহ আরো পাঁচজন। ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা নদীতে নেমে উদ্ধার কাজে হাত লাগায়, তবে বাকিদের উদ্ধার করা সম্ভব হলেও শিশু সন্তানের কোনো হদিস না মেলায় শোকস্তব্ধ হয়ে পড়ে পরিবারের সদস্যরা। এমতাবস্থায় বাড়িঘর সর্বত্রই নদী গর্ভে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় প্রহর গুনছেন নদীর তীরবর্তী বাসিন্দারা। জেলা প্রশাসন সহ স্থানীয় জন প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ক্ষোভে নদী তীরবর্তী ভাঙ্গনের দিশেহারা বাসিন্দারা।