নবম শ্রেণীর ছাত্রীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য, ধর্ষণের পর খুনের অভিযোগ পরিবারের। নবম শ্রেনীর স্কুল ছাত্রী খুনের ঘটনায় উত্তপ্ত মালদহের কালিয়াচক থানার জালুয়াবাধাল অঞ্চলের শ্রীরামপুর এলাকা। পরিবারের অভিযোগ, এলাকার কুখ্যাত দুষ্কৃতীরাই ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করেছে। বৃহস্পতিবার শ্রীরামপুর গ্রামের এক আম বাগানে ওই ছাত্রীর রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে গ্রামবাসীরা। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে।
মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় কালিয়াচক থানার পুলিশ। এদিন মৃত ছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, মৃত ছাত্রী নাম বিউটি খাতুন(১৭)। গতকাল সকালে এক গৃহ শিক্ষকের কাছে টিউশনি পড়তে গিয়ে আর সে বাড়ি ফেরেনি। পরিবারের লোক বিস্তর খোঁজাখুঁজি করলেও খোঁজ পাওয়া যায়নি ছাত্রীর। আজ সকালে শ্রীরামপুর এলাকায় এক আম বাগানে তার রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। তবে কি কারণে খুন তার তদন্ত শুরু করেছে কালিয়াচক থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন- পেনশন না পাওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ দেখালেন পেনশন প্রাপকরা
উল্লেখ্য, নবম শ্রেনীর স্কুল ছাত্রী খুনের ঘটনায় উত্তপ্ত মালদহের কালিয়াচক থানার জালুয়াবাধাল অঞ্চলের শ্রীরামপুর এলাকা। পরিবারের অভিযোগ, এলাকার কুখ্যাত দুষ্কৃতীরাই ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করেছে। বৃহস্পতিবার শ্রীরামপুর গ্রামের এক আম বাগানে ওই ছাত্রীর রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে গ্রামবাসীরা। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে।
মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় কালিয়াচক থানার পুলিশ। এদিন মৃত ছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, মৃত ছাত্রী নাম বিউটি খাতুন(১৭)। গতকাল সকালে এক গৃহ শিক্ষকের কাছে টিউশনি পড়তে গিয়ে আর সে বাড়ি ফেরেনি। পরিবারের লোক বিস্তর খোঁজাখুঁজি করলেও খোঁজ পাওয়া যায়নি ছাত্রীর। আজ সকালে শ্রীরামপুর এলাকায় এক আম বাগানে তার রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। তবে কি কারণে খুন তার তদন্ত শুরু করেছে কালিয়াচক থানার পুলিশ।
উল্লেখ্য, নবম শ্রেণীর ছাত্রীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য, ধর্ষণের পর খুনের অভিযোগ পরিবারের। নবম শ্রেনীর স্কুল ছাত্রী খুনের ঘটনায় উত্তপ্ত মালদহের কালিয়াচক থানার জালুয়াবাধাল অঞ্চলের শ্রীরামপুর এলাকা। পরিবারের অভিযোগ, এলাকার কুখ্যাত দুষ্কৃতীরাই ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করেছে। বৃহস্পতিবার শ্রীরামপুর গ্রামের এক আম বাগানে ওই ছাত্রীর রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে গ্রামবাসীরা। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে।