Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
Nine minors were rescued before going to work in the another state

ভিন রাজ্যে কাজে যাওয়ার আগেই ন’জন নাবালক উদ্ধার

ভিন রাজ্যে কাজে যাওয়ার আগেই ন’জন নাবালক উদ্ধার

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
নাবালক

ভিন রাজ্যে কাজে যাওয়ার আগেই ন’জন নাবালক উদ্ধার । ভিন রাজ্যে কাজে যাওয়ার আগেই ন’জন নাবালককে ট্রেন থেকে নামল রামপুরহাট জি আর পি।  ভিন্ন রাজ্যে কাজ করতে যাওয়ার আগেই ট্রেন থেকে নামানো হল ন’জন নাবালককে। বীরভূমের রামপুরহাট জি আর পি তাদের চাইল্ড লাইনের হাতে তুলে দিয়েছে। ওই সংস্থার মাধ্যমেই আইন মেনে নাবালকদের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

 

জানা গিয়েছে ১২৫১০ ডাউন গুয়াহাটি – ব্যাঙ্গালোর সুপার ফার্স্ট এক্সপ্রেস ট্রেন ধরে ন’জন নাবালক তামিলনাড়ু যাচ্ছিল কাজের উদ্দেশ্যে। তারা এস ওয়ান সংরক্ষিত কামরায় উঠেছিল মালদা থেকে। সাত জনের বাড়ি মালদার কালিয়াচক। দুই জন মালদার মুথাবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। বিষয়টি প্রথম চাইল্ড লাইনের নজরে আসে। তারা রামপুরহাট জি আর পি’র সঙ্গে যোগাযোগ করে।

 

এরপরেই রবিবার রাত্রি সাড়ে ৯ টা নাগাদ রামপুরহাট জি আর পি তাদের ট্রেন থেকে নামায়। জি আর পি’র সাব ইন্সপেক্টর আবুল ফজল বলেন, “আমরা চাইল্ড লাইনের মাধ্যমে খবর পাই গুয়াহাটি – ব্যাঙ্গালোর সুপার ফার্স্ট এক্সপ্রেস ট্রেনে মালদা থেকে কিছু নাবালক ছেলে চেপেছে। যাদের বয়স ১৪ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে। চাইল্ড লাইন আমাদের সাহায্য চাই।

 

আমরা তাদের সঙ্গে নিয়ে ট্রেন থেকে নাবালক গুলোকে রামপুরহাট ষ্টেশনে নামায়। এরপর আমাদের কাগজপত্র তৈরি করে চাইল্ড লাইনের হাতে তুলে দিই। তবে নাবালকরা স্বীকার করেছে তারা স্বেচ্ছায় তামিলনাড়ু যাচ্ছিল সেলাইয়ের কাজ করতে। কেউ তাদের প্রলোভন দিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল না”।

 

এক নাবালক জানায়, বাড়ির আর্থিক অবস্থা ভালো নয়। তাই এর আগেও তামিলনাড়ু কাজ করতে গিয়েছিলাম। কিছুদিন আগে বাড়ি ফিরে ফের কাজে যাচ্ছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের ট্রেন থেকে নামিয়ে নিয়ে আসে। আমরা ওখানে সেলাইয়ে কাজ করে মোটা টাকা উপার্জন করে বাড়িতে পাঠাই”।

 

আর ও পড়ুন    মে মাসের মধ্যে পুরভোট করাতে চায় রাজ্য

 

বীরভূম চাইল্ড লাইনের রামপুরহাট শাখার সদস্য মনিরুল শেখ বলেন, “করোনা অতিমারির কারণে আমরা নাবালকদের একটি নির্দিষ্ট জায়গায় রেখেছি। এরপর আমরা ডাক্তারি পরীক্ষার করাব। তারপর চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির মাধ্যমে অন লাইনে বিষয়টি জানিয়েছি। ওই কমিটি যে আদেশ দেবে সেই ভাবে আমরা চলব।

 

তবে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটি হোমে রেখে তাদের কাউন্সিলিং করার আদেশ দেবেন। সেই মতো আমরা তাদের হোম পাঠাব। হোম থেকে নাবালকদের এলাকার ‘সোশ্যাল ইনভেস্টিগেশন’ করে পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে সতর্ক করা হবে হবে নাবালক অবস্থায় যেন তাদের ছেলেমেয়েদের কাজে পাঠানো না হয়”।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top