নিকাশি নালা সাফাইয়ের ক্ষেত্রে যে সমস্যা হচ্ছে এ ব্যাপারে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা চাইল হাওড়া পুরনিগম কর্তৃপক্ষ

নিকাশি নালা সাফাইয়ের ক্ষেত্রে যে সমস্যা হচ্ছে এ ব্যাপারে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা চাইল হাওড়া পুরনিগম কর্তৃপক্ষ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

নিকাশি নালা সাফাইয়ের ক্ষেত্রে যে সমস্যা হচ্ছে এ ব্যাপারে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা চাইল হাওড়া পুরনিগম কর্তৃপক্ষ। হাওড়ার ৫০টি ওয়ার্ডে নিকাশি নালা সাফ করতে গিয়ে জল অবস্থায় যে ময়লা উঠে আসছে সেই পাঁক না শুকোনো পর্যন্ত রাস্তার ধারে ২-৩ দিন তা জমিয়ে রাখার ক্ষেত্রেও সমস্যা হচ্ছে। এ ব্যাপারে অবিলম্বে সাধারণ মানুষের সহযোগিতার আবেদন জানিয়েছেন হাওড়া পুরনিগম কর্তৃপক্ষ। পুরনিগম সূত্রের খবর, হাওড়া পুরনিগম এলাকায় নিকাশি নালা সাফ করতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রেই তাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

 

কাজে নেমে বেগ পেতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে সাফাই না হওয়ার জন্য এইসব নালা এবং হাইড্রেন এমনিতেই পলি জমে পরিপূর্ণ হয়ে রয়েছে। এখন সেখানে ডিসেলটিং এর কাজে নেমে জল অবস্থায় নিকাশি নালার পাঁক সরাতে বেগ পেতে হচ্ছে। জল অবস্থায় তা রাস্তার ধার থেকে সঙ্গে সঙ্গেই তুলে ফেলা সম্ভব হচ্ছেনা। সেটা শুকিয়ে গেলে কমপক্ষে দু’তিন দিনের মধ্যে রাস্তা পরিষ্কার করে দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

আর ও পড়ুন    হাঁসখালি ধর্ষণকাণ্ডে আরো এক গ্রেপ্তার 

এই অবস্থায় সকল হাওড়াবাসীর সহযোগিতা চেয়েছেন পুরনিগম কর্তৃপক্ষ। তাঁদের দাবি সহযোগিতা পেলে মানুষের অনেক বেশি কষ্ট কমবে। এই ব্যাপারে হাওড়া পুর প্রশাসকমন্ডলীর উপপ্রধান সৈকত চৌধুরী জানিয়েছেন, মঙ্গলবার হাওড়া পুরনিগমের ড্রেনেজ এবং কনজারভেন্সি দপ্তরের তরফ থেকে উত্তর হাওড়ার ৩, ৪, ৫, ৬, ৮, ১১ নম্বর ওয়ার্ড পরিদর্শন করা হয়। সেখানে কিভাবে কিভাবে কাজ হচ্ছে সেই কাজগুলো দেখা হয়। এলাকায় এমন কিছু কিছু জায়গা দিয়ে নিকাশি নালা গেছে যেটা অত্যন্ত সরু।

 

সেখানে পরিষ্কার করার সমস্যা হচ্ছে। তার মধ্যেও সেই জায়গাগুলো পরিষ্কার করা হচ্ছে। সেখান থেকে যে ময়লা বেরচ্ছে সেগুলি রাখার ক্ষেত্রেও সমস্যা হচ্ছে। হাওড়াবাসীর কাছে তাঁর অনুরোধ জল অবস্থায় নিকাশী নালার পাঁক সরানো সম্ভব নয়। সেটা শুকিয়ে গেলে তিন দিনের মধ্যে রাস্তা পরিষ্কার করে দেওয়া হবে। সকল হাওড়াবাসীর সহযোগিতা পেলে মানুষের অনেক বেশি কষ্ট কমবে। যদি সঠিকভাবে কাজ করতে না পারা যায় তাহলে সমস্যা থেকে যাবে। এখানে যেভাবে বাড়ি, ঘর, দোকান গিয়েছে, সেই সব জায়গায় ড্রেন পরিষ্কার করার মতো কোনও জায়গা নেই। তার মধ্যেও কর্মীরা কাজ করছেন বলে সৈকতবাবুর দাবি।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top