না ফেরার দেশে রাজা, শোকের ছায়া আলিপুরদুয়ারে

না ফেরার দেশে রাজা, শোকের ছায়া আলিপুরদুয়ারে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

না ফেরার দেশে রাজা, শোকের ছায়া আলিপুরদুয়ারে। মৃত্যু হল পৃথিবীর সব থেকে বৃদ্ধতম রয়েল বেঙ্গল টাইগার রাজার। মৃত্যু কালে তার বয়স হয়েছিল ২৬ বছর ১০ মাস ১৮ দিন। রবিবার রাত দুটো নাগাদ আলিপুরদুয়ার জেলার দক্ষিণ খয়েরবাড়ি ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্রে তার মৃত্যু হয়। ২০০৬ সালে তাকে আহত অবস্থায় সুন্দরবন থেকে জালদাপাড়া বন বিভাগের দক্ষিণ খয়েরবাড়ি ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়।

 

সুন্দরবনের মাতলা নদী পেরোতে গিয়ে রাজার পিছনের বাঁ পা খুবলে নিয়েছিল কুমির। চিকিৎসার জন্যে তাকে আলিপুরদুয়ারের এই ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়। সেখানে পশু চিকিৎসক প্রলয় মণ্ডল, এবং পুনর্বাসন কেন্দ্রের সদস্যদের প্রাণপাত করা চেষ্টায় সুস্থ হয়ে ওঠে রাজা। সেই থেকেই মৃত্যুর দিন অব্দি এই রেসকিউ সেন্টারই বন্দী ছিল সে।

 

তার রাজকীয় চালচলন দেখেই তার নামকরণ করা হয়েছিল রাজা। রাজার মৃত্যুর খবরে শোকের ছায়া নেমে এসেছে বন দপ্তর থেকে শুরু করে পশু প্রেমীদের মধ্যে। ময়না তদন্তের পর রাজার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে বন দপ্তর সূত্রে জানা যাচ্ছে। আলিপুরদুয়ারের জেলাশাসক সুরেন্দ্র কুমার মিনা, বন দপ্তরের আধিকারিকরা সহ খয়েরবাড়ি পুনর্বাসন কেন্দ্রের সদস্যরা ফুলের মালা দিয়ে সাজিয়ে রাজাকে শেষ বিদায় জানায়।

আরও পড়ুন – বনগাঁ হাসপাতালে গর্ভবতী মায়ের মৃত্যু ঘিরে ধুম ধুমার 

উল্লেখ্য, মৃত্যু হল পৃথিবীর সব থেকে বৃদ্ধতম রয়েল বেঙ্গল টাইগার রাজার। মৃত্যু কালে তার বয়স হয়েছিল ২৬ বছর ১০ মাস ১৮ দিন। রবিবার রাত দুটো নাগাদ আলিপুরদুয়ার জেলার দক্ষিণ খয়েরবাড়ি ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্রে তার মৃত্যু হয়। ২০০৬ সালে তাকে আহত অবস্থায় সুন্দরবন থেকে জালদাপাড়া বন বিভাগের দক্ষিণ খয়েরবাড়ি ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়। সুন্দরবনের মাতলা নদী পেরোতে গিয়ে রাজার পিছনের বাঁ পা খুবলে নিয়েছিল কুমির। চিকিৎসার জন্যে তাকে আলিপুরদুয়ারের এই ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়। সেখানে পশু চিকিৎসক প্রলয় মণ্ডল, এবং পুনর্বাসন কেন্দ্রের সদস্যদের প্রাণপাত করা চেষ্টায় সুস্থ হয়ে ওঠে রাজা। সেই থেকেই মৃত্যুর দিন অব্দি এই রেসকিউ সেন্টারই বন্দী ছিল সে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top