নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ
১) উত্তরবঙ্গ কে আলাদা ইকোনমিক জোন করার দাবী –
অনেকরকম দাবী এইজন্য আসে উত্তরবঙ্গ চিরকালই অবহেলিত। জলপাইগুড়িতে লড়াই করে মেডিকেল কলেজ করা হল কিন্তু কোনো পরিকাঠামো নেই। চিকিৎসার জন্য সেই কলকাতা আসতে হয়। শিলিগুড়িতে রাজ্য সরকারের সড়ক কোথাও ঠিকঠাক নেই। শিক্ষা ব্যবস্থাও অবহেলিত। উত্তরবঙ্গকে ৩০ বছর আগে বাম আমলে আলাদা করার দাবী তুলেছিলেন কংগ্রেস নেতা প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সি। উত্তরবঙ্গের মানুষের অধিকার কে সুরক্ষিত করার দরকার আছে বলে জানান তিনি।
২) রৌদ্দুর রায় গ্রেফতার প্রসঙ্গ – কিছু লোক ফাসস্টেডেড হয়ে গিয়েছে। তাদের সাথে কথা বলা উচিত। তাদের যাতে আর্থিক দুরবস্থা কাটে তা নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। তাহলেই একমাত্র এইধরনের পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।
৩) ভবানীপুর মার্ডার নিয়ে- মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে নৃশংস হত্যাকান্ডে পুলিশ যদি কিনারা করতে না পারে তাহলে প্রশ্ন উঠে প্রশাসন কোথায়? পুলিশের যোগ্যতা কতটুকু। এইকারণে লোক পুলিশের উপর ভরসা রাখে না। এই এই রাজ্যের পুলিশকে পঙ্গু করে রাখা হয়েছে। সিসিটিভি আছে কাজ করেনা, পুলিশ আছে কাজ করে না, সরকার আছে, মন্ত্রী আছে কিন্তু কাজ করে না বলে কটাক্ষ করেন তিনি।
৪) মুকুল রায় বিজেপিতে আছেন – স্পিকার নিজেকে তৃণমূল পার্টির লিডার রেখে দিয়েছেন। পদের মর্যাদা নষ্ট করে খুব অন্যায় করেছেন। গনতান্ত্রিক ব্যবস্থার উপর মানুষের যদি আস্থা চলে যায় তারজন্য মানুষ নয় এইধরনের রাজনৈতিক নেতারাই দায়ী থাকবেন।
৫) পঞ্চায়েত নির্বাচন – নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। জেপি নাড্ডা বাংলার পরিস্থিতি, অবস্থা, দুরবস্থা, ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা প্রকাশ করেছেন। নির্বাচনের পর গত একবছর বিজেপির গতি শ্লথ হয়ে গিয়েছিল কিন্তু আবার পুর্ণ উদ্যোমে আমরা এগোবে। সর্বভারতীয় নেতৃত্ব রাজ্য নেতৃত্বের পাশে আছে সেটা বোঝাতেই উনি এসেছেন। নিউটাউন



















