Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
শুভেন্দু অধিকারী আগে নিজের লোকেদের সামলাক

শুভেন্দু অধিকারী আগে নিজের লোকেদের সামলাক

শুভেন্দু অধিকারী আগে নিজের লোকেদের সামলাক

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী আগে নিজের লোকেদের সামলাক। বিজেপির নেতানেত্রী দের হোটেলে রেখে রিসর্টের রাজনীতি করছেন, এটা আমরা পশ্চিমবাংলায় প্রথমবার দেখছি। আমাদের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায় অবশ্য বলেদিয়েছেন তাঁদের যেগুলো আছে আগে সেগুলো নিয়ে সামলান, তৃণমূল নিয়ে ভাবতে হবে না। আমরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ব্যাপক লিড দেবো। উনাদের দল থেকে কতজন আমাদের প্রার্থীকে ভোট দেন আগে সেটা দেখুন।

 

তৃণমূলের একাধিক ভোট বাতিল হবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে, বিস্ফোরক দাবি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিলেন রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক তথা পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তৃণমূলের অবজার্ভার তন্ময় ঘোষ। মঙ্গলবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুরের বড়হাটের কাটরঙ্কা বাজারে আয়োজিত তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভায় এমনটাই মন্তব্য করেন রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক তন্ময় ঘোষ। খুচরো পয়সা, নয়া পয়সা যারা আমাকে আক্রমণ করেছে ইতিহাস হয়ে রয়েছে – সম্প্রতিক রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পরেই কাঁথির বর্শিয়ান সাংসদ শিশির অধিকারীর কটাক্ষ প্রাসঙ্গে তৃণমূল নেতা তন্ময় ঘোষ জানিয়েছেন, শিশির বাবু বর্ষিযান রাজনীতিবিদ।

 

এবিষয়ে আমার কিছু বলার নাই। আমি রাজনীতিতে ব্যক্তি আক্রমণ পছন্দ করিনা। এই কালচার আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করেন না। অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে কখনো আমি এহেন মান্ত্যব করতে শুনিনি। যদি রাজনীতিগতভাবে কোনো বক্তব্য থাকে তাহলে আমি তাঁর যথাযোগ্য জবাব দেবো। একুশে জুলায়ের বদলে বিজেপিকে অন্যদিন সভার পরামর্শ দিলো কলকাতা হাইকোর্ট- এপ্রসঙ্গে তন্ময় ঘোষ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানিয়েছেন, এটা তো খুবই স্বাভাবিক একুশে জুলাই 1993 সাল থেকে হয়ে আসছে।

আরও পড়ুন – মোদীকে কটাক্ষ বাম নেতা সুশান্ত ঘোষের

আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৎকালীন যুব কংগ্রেসের নেত্রী ছিলেন। তারপরে তৃণমূল কংগ্রেস তৈরী হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে আমরা বিরোধী দল হিসেবে ছিলাম। আমরা সরকারে এসেছি। এখন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দোপাধ্যায় আছেন। তিনি সেইদিন থেকে করে আসছেন। এটা সকলে জানেন। এটা রাজনৈতিক অপরিপক্কতা ছাড়া কেউ আবার ঐদিন সভা করতে যায় নাকি! যেখানে কয়েক লক্ষ মানুষ জমায়েত হবে, সেখানে তাঁর বিরুদ্ধে পঞ্চাশটা লোক নিয়ে একটা সভা করা – এতো রাজনৈতিকভাবে মনে হচ্ছে হতাশাগ্রস্ত সেই জন্যই এইসব করছেন।

 

এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন, কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা এগরার বিধায়ক তরুণ মাইতি, পটাশপুরের তৃণমূল বিধায়ক উত্তম বারিক, জেলা তৃণমূলের কো -অর্ডিনেটর মামুদ হোসেন, পটাশপুর 1 ব্লক তৃণমূল সভাপতি পীযুষ পন্ডা, বড়হাট অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি বিনয় পট্টনায়ক, বড়হাট গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান দীপক কুমার মহাপাত্র, পটাশপুর 1 ব্লক তৃণমূল যুব সভাপতি মহসিন বেগ, জাহির বেগ প্রমূখ। এদিনের সভায় কয়েক হাজার তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা হাজির ছিলেন। তবে একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভায় রাজ্যের শাসক দলের নেতা কর্মীদের মধ্যে উচ্ছাস ও উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো। নিজের লোকেদের

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top