নিজ বাড়ি শিশুদের পড়াশোনার জন্য স্বেচ্ছায় প্রাথমিক বিদ্যালয়কে দান এক দিনমজুরের

নিজ বাড়ি শিশুদের পড়াশোনার জন্য স্বেচ্ছায় প্রাথমিক বিদ্যালয়কে দান এক দিনমজুরের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

নিজ বাড়ি শিশুদের পড়াশোনার জন্য স্বেচ্ছায় প্রাথমিক বিদ্যালয়কে দান এক দিনমজুরের । নিজে বসবাস করবেন বলে তৈরী করেছিলেন পাকা বাড়ি। ধার দেনা করেই পেশায় দিনমজুর কার্তিক মন্ডল এই বাড়ি নির্মান করেছিলেন। কিন্তু আজ সেই বাড়ি এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরিণত হয়েছে। গ্রামের শিশুদের পড়াশোনার জন্য স্বেচ্ছায় প্রাথমিক বিদ্যালয়কে তাঁর বাড়িটি দিয়েছেন কার্তিকবাবু। কেন তিনি এমন করলেন খুঁজতে গিয়ে জানা গেল ২০১২সালে মালদহের গাজোল ব্লকে আমতলা প্রাথমিক বিদ্যালয় তৈরীর অনুমোদন দেয় শিক্ষা দপ্তর। স্কুল বাড়ি তৈরীর জন্য জমিও দেওয়া হয়। কিন্তু সেই জমি পাট্টা দেওয়া হয়েছে গ্রামের এক পরিবারকে।

 

ফলে বিদ্যালয় চালু হলেও স্কুল বাড়ি হয় নি। আম বাগানেই বসত স্কুল। বছরের পর বছর বিদ্যালয়ের ছাত্র সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমবাগানে স্কুল চলায় সমস্যায় পড়ছেন ছাত্র ছাত্রী। বৃষ্টি অথবা সূর্যের তাপ বৃদ্ধি হলে স্কুল বন্দ করতে বাধ্য হতেন স্কুলের শিক্ষকেরা। এমন অবস্থায় ছাত্রছাত্রীদের ক্ষতি হত। গ্রামে আর কোন স্কুল নেই। সব স্কুলই দূরে। তাই দিনমজুর কার্তিকবাবু নিজের নবনির্মিত বাড়িটিই স্কুলকে দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য স্কুল বন্দ হয়ে গেলে শিশুদেরও পঠন পাঠন বন্দ হয়ে যেত। বিষয়টি জানেন সকলেই কিন্তু গত দশ বছরে সুরাহা হয় নি। বহুবার স্কুলের শিক্ষকেরা দরবার করেছেন জেলা শিক্ষাদপ্তরে। কাজ হয় নি।

আরও পড়ুন – সুস্থ জেল্লাদার ত্বক পেতে সকালে ঘুম থেকে উঠে মেনে চলুন এই ছ’টি নিয়ম

উল্লেখ্য, নিজে বসবাস করবেন বলে তৈরী করেছিলেন পাকা বাড়ি। ধার দেনা করেই পেশায় দিনমজুর কার্তিক মন্ডল এই বাড়ি নির্মান করেছিলেন। কিন্তু আজ সেই বাড়ি এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরিণত হয়েছে। গ্রামের শিশুদের পড়াশোনার জন্য স্বেচ্ছায় প্রাথমিক বিদ্যালয়কে তাঁর বাড়িটি দিয়েছেন কার্তিকবাবু। কেন তিনি এমন করলেন খুঁজতে গিয়ে জানা গেল ২০১২সালে মালদহের গাজোল ব্লকে আমতলা প্রাথমিক বিদ্যালয় তৈরীর অনুমোদন দেয় শিক্ষা দপ্তর। স্কুল বাড়ি তৈরীর জন্য জমিও দেওয়া হয়। কিন্তু সেই জমি পাট্টা দেওয়া হয়েছে গ্রামের এক পরিবারকে। ফলে বিদ্যালয় চালু হলেও স্কুল বাড়ি হয় নি। আম বাগানেই বসত স্কুল। বছরের পর বছর বিদ্যালয়ের ছাত্র সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top