নিম্নমানের কাজের প্রতিবাদে পথ অবরোধ। উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ ব্লকের চার নম্বর রামপুর অঞ্চলে নিম্নমানের রাস্তা তৈরির কাজের প্রতিবাদে পথ অবরোধ করল স্থানীয় মানুষ। অভিযোগ স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের কাট মানি দেওয়ার ফলে রাস্তার কাজ ঠিকাদার নিম্নমানের করেছে।
এই বিষয়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব তিলক সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন তাই বিরোধীরা এইসব অপপ্রচার চালাচ্ছে এবং তারাই সাধারণ মানুষকে উস্কে দিচ্ছে রাস্তার কাজ নিম্নমানের হচ্ছে বলে। আসলে কিছুটা রাস্তার কাজ বাকি রয়েছে এবং এটি উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের কাজ। মাত্র পাঁচ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। ঠিকাদার তার বিল সম্পূর্ণ না পাওয়ায় কাজটি আটকে আছে । তবে খুব শীঘ্রই কাজটি সমাপ্ত হবে।
তিলক বাবু আরো বলেন যে এই রাস্তাটি দিয়েই তার বাড়িতে যেতে হয় সুতরাং তিনি কখনোই চান না যে তার নিজের বাড়ির রাস্তা নিম্নমানের হোক। কিন্তু মাত্র পাঁচ লক্ষ টাকায় এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরি কি করে সম্ভব, তাই তিনি জেলা পরিষদেও আপত্তি জানিয়েছিলেন, বলেছিলেন এই কাজটির জন্য অন্তত ১০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হোক। তবে জেলা পরিষদের উল্লেখিত ঠিকাদার জানিয়েছেন খুব শীঘ্রই কাজটি সমাপ্ত হবে। এখানে কোন কাট মানি খাওয়ার প্রশ্ন নেই।
আরও পড়ুন পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম ভুতুড়ে শহর কার্শিয়াং !
উল্লেখ্য, উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ ব্লকের চার নম্বর রামপুর অঞ্চলে নিম্নমানের রাস্তা তৈরির কাজের প্রতিবাদে পথ অবরোধ করল স্থানীয় মানুষ। অভিযোগ স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের কাট মানি দেওয়ার ফলে রাস্তার কাজ ঠিকাদার নিম্নমানের করেছে। এই বিষয়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব তিলক সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন তাই বিরোধীরা এইসব অপপ্রচার চালাচ্ছে এবং তারাই সাধারণ মানুষকে উস্কে দিচ্ছে রাস্তার কাজ নিম্নমানের হচ্ছে বলে।
আসলে কিছুটা রাস্তার কাজ বাকি রয়েছে এবং এটি উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের কাজ। মাত্র পাঁচ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। ঠিকাদার তার বিল সম্পূর্ণ না পাওয়ায় কাজটি আটকে আছে । তবে খুব শীঘ্রই কাজটি সমাপ্ত হবে। তিলক বাবু আরো বলেন যে এই রাস্তাটি দিয়েই তার বাড়িতে যেতে হয় সুতরাং তিনি কখনোই চান না যে তার নিজের বাড়ির রাস্তা নিম্নমানের হোক। কিন্তু মাত্র পাঁচ লক্ষ টাকায় এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরি কি করে সম্ভব, তাই তিনি জেলা পরিষদেও আপত্তি জানিয়েছিলেন, বলেছিলেন এই কাজটির জন্য অন্তত ১০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হোক।