কলকাতা পুরভোটে নিরাপত্তার দায়িত্ব কতোজন কলকাতা ও রাজ্য পুলিশ থাকছে? আগামী ১৯ ডিসেম্বর কলকাতা পুরভোট। ১৯ ডিসেম্বর কলকাতা পুরভোটে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে ৩২ হাজার পুলিশ। জানা গিয়েছে, এর মধ্যে ২৭ হাজার থাকবে কলকাতা পুলিশের কর্মী। এরই পাশাপাশি আরও ৫ হাজার রাজ্য পুলিশকে ভোটের দায়িত্বে মোতায়েন করা হবে। জানা গিয়েছে, ভোটারদের লাইন সামলানোর দায়িত্বে থাকবে লাঠিধারী পুলিশ। এছাড়াও পাঁচটি ওয়ার্ড পিছু একটি করে কুইক রেসপন্স টিম রাখা থাকবে।
শুক্রবার কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার সদরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন নির্বাচন কমিশনার। এরপর শনিবার কমিশনের কাছে নিরাপত্তার প্রস্তুতি সহ সমস্ত তথ্য কমিশনকে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, সোমবার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন। কলকাতার পুরভোটে মোট ৪ হাজার ৭৪২টি বুথ রয়েছে। ৩৮৫টি অতিরিক্ত বুথ রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যেই স্পর্শকাতর এবং অতি স্পর্শকাতর বুথগুলিও চিহ্নিত করা হয়েছে।
সূত্রের খবর, তবে এদিন কলকাতা পুলিশের নিরাপত্তা সংক্রান্ত যে প্রস্তুতি-সহ রাজ্য তথ্য জমা দিয়েছে তাতে স্পর্শকাতর এবং অতি স্পর্শকাতর এলাকার নিরাপত্তা পরিকল্পনার বিষয়ে আলাদা করে কিছু উল্লেখ করা হয়নি।এদিকে রাজ্যপাল ও বিজেপির নেতারা কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর দাবি তুলেছেন। যদিও সেই দাবি মানা হচ্ছে না বলেই খবর।
কিন্তু অবাধ ভোট করাতে চায় কমিশন। পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ ভোট করতে চায় তৃণমূল। জোর করে যাতে বাধা না দেওয়া হয় সেই নিয়ে শনিবার প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন।
আর ও পড়ুন জাওয়াদ আতঙ্কের মধ্যেই সুন্দরবনে চলছে বাঁধের কাজ
উল্লেখ্য, আগামী ১৯ ডিসেম্বর কলকাতা পুরভোট। ১৯ ডিসেম্বর কলকাতা পুরভোটে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে ৩২ হাজার পুলিশ। জানা গিয়েছে, এর মধ্যে ২৭ হাজার থাকবে কলকাতা পুলিশের কর্মী। এরই পাশাপাশি আরও ৫ হাজার রাজ্য পুলিশকে ভোটের দায়িত্বে মোতায়েন করা হবে।জানা গিয়েছে, ভোটারদের লাইন সামলানোর দায়িত্বে থাকবে লাঠিধারী পুলিশ। এছাড়াও পাঁচটি ওয়ার্ড পিছু একটি করে কুইক রেসপন্স টিম রাখা থাকবে।শুক্রবার কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার সদরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন নির্বাচন কমিশনার। এরপর শনিবার কমিশনের কাছে নিরাপত্তার প্রস্তুতি সহ সমস্ত তথ্য কমিশনকে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, সোমবার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন।
কলকাতার পুরভোটে মোট ৪ হাজার ৭৪২টি বুথ রয়েছে। ৩৮৫টি অতিরিক্ত বুথ রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যেই স্পর্শকাতর এবং অতি স্পর্শকাতর বুথগুলিও চিহ্নিত করা হয়েছে।সূত্রের খবর, তবে এদিন কলকাতা পুলিশের নিরাপত্তা সংক্রান্ত যে প্রস্তুতি-সহ রাজ্য তথ্য জমা দিয়েছে তাতে স্পর্শকাতর এবং অতি স্পর্শকাতর এলাকার নিরাপত্তা পরিকল্পনার বিষয়ে আলাদা করে কিছু উল্লেখ করা হয়নি।এদিকে রাজ্যপাল ও বিজেপির নেতারা কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর দাবি তুলেছেন। যদিও সেই দাবি মানা হচ্ছে না বলেই খবর।