নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের রমরমা ব্যবহার, যত্রতত্র প্লাস্টিক পড়ে থাকায় অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ

নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের রমরমা ব্যবহার, যত্রতত্র প্লাস্টিক পড়ে থাকায় অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের রমরমা ব্যবহার, যত্রতত্র প্লাস্টিক পড়ে থাকায় অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ। রবি ও সোমবার শ্রাবণী মেলায় উপচে পড়া ভিড় হলেও সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন ময়নাগুড়ি জল্পেশ সংলগ্ন এলাকার মানুষ। এই দুই দিন দুর দূরান্ত থেকে পুণ্যার্থীরা মন্দিরে আসেন পুজো দিতে। কিন্তূ প্লাস্টিক জাত দ্রব্যের ব্যাবহার নিষিদ্ধ থাকলেও তার ব্যাবহার রমরমিয়ে চলছে জল্পেশ মন্দিরে।

 

মন্দির চত্বরে প্লাস্টিক নিষিদ্ধ ব্যানার থাকলেও কর্ণপাত করেন না সাধারণ পুণ্যার্থীরা ও ব্যবসায়ীরা। এমনকি অনেক সমাজসেবী পুণ্যার্থীদের সেবা করার জন্য সুদূর তিস্তা থেকে রাস্তার পাশে বিভিন্ন জায়গায় বা বাড়ির সামনে খাদ্য বা পানীয় দিয়ে থাকেন। তবে পানীয় দেওয়া বা খাদ্য বিলি করার পর ফেলে রেখে যান আবর্জনা। আর এতেই অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ। দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়েছেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের ।

আরও পড়ুন – দশম অনূর্ধ্ব-১৩ সাব-জুনিয়র স্টেট বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপ ঘোষণা করলো আলিপুর স্পোর্টস ক্লাব

ময়নাগুড়ি জল্পেশ মোড় এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ করেন যে অনেকেই শরবত, জল দেওয়ার জন্য স্টল লাগান বাড়ির সামনে। কিন্তূ রবিবার পরিষেবা দিলেও জলের কাপ, প্লাস্টিক পরিষ্কার করেন না । স্থানীয় বাসিন্দা শিবেন রায় বলেন, ” অনেক সমাজসেবী আসেন যারা পুণ্যার্থীদের সেবা করেন। কিন্তূ সেবা করার পরেই আবর্জনা পরিষ্কার না করেই চলে যান। এদিকে জলের কাপ, প্লাস্টিক, জল থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়। ফলে সমস্যা হয়।”

 

শিলিগুড়ি থেকে আসা এক পুণ্যার্থী বলেন,” প্রতি বছরই আমরা পরিবার সহ আসি। গত দু বছর আসতে পারিনি। তবে প্লাস্টিক এবং দূষণের বিষয়টি মাথায় রাখা প্রয়োজন।” এই বিষয়ে জল্পেশ মন্দির ট্রাস্টি বোর্ডের সম্পাদক গিরিন্দ্র নাথ দেব বলেন, ” মন্দিরে কোনো দোকান নেই। মন্দির সহ বিভিন্ন জায়গায় প্লাস্টিক নিষিদ্ধ বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া রয়েছে। ব্যবসায়ীদেরকেও সচেতন করা হয়েছে। তবে তারা কর্ণপাত করছেন না। আমার মনে হয় এই বিষয়ে প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করুক।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top