নিষিদ্ধ বাজি বিক্রেতাদের গ্রেপ্তার করল পুলিশ, প্রতিবাদে অবরোধ স্থানীয়দের। গ্রেপ্তার হওয়া বাজি বিক্রেতাদের ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালো স্থানীয়দের একাংশ। ঘটনা লাউদোহা ব্লকের সরপী মোড় এলাকার। শনিবার সন্ধ্যায় পুলিশি অভিযানে গ্রেপ্তার হন দুই বাজি বিক্রেতা। লাউদোহা ব্লকের সরপী মোড় এলাকা থেকে অজয় রুইদাস ও সিধু স্বর্ণকার নামে দুই বাজি বিক্রেতাকে গ্রেফতার করে দুর্গাপুর-ফরিদপুর থানার পুলিশ। ওই দু’জন দোকানে অন্যান্য জিনিসের সাথে নিষিদ্ধ বাজি বিক্রি করছিল বলে অভিযোগ পুলিশের। নিষিদ্ধ বাজি সহ ওই দু’জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
রবিবার, অভিযুক্ত দুই বাজি বিক্রেতাকে ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে সরব হন স্থানীয়দের একাংশ। এদিন তারা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায়। অবরোধ করা হয় উখড়া-লাউদোহা রোডের সরপী মোড় এলাকা। বেলা এগারোটা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত চলে অবরোধ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সুজিত মুখোপাধ্যায়। তার হস্তক্ষেপে অবরোধ উঠে।
অন্যদিকে, শনিবার উখড়া গ্রামের জামাইপাড়ায় দোকানে নিষিদ্ধ বাজি রাখার অপরাধে কার্তিক ঘোষ নামে এক ব্যক্তিকে আটক করে উখড়া ফাঁড়ির পুলিশ। ধৃত ব্যক্তির দোকান থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয় ২১ প্যাকেট চকলেট বোমা ও ২ প্যাকেট তুবড়ি বোমা। নিষিদ্ধ বাজির বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চালানো হবে বলে জানান উখড়া ফাঁড়ির আইসি নাসরিন সুলতানা।
আরও পড়ুন – মহালয়ায় তর্পণে ভিড় ফরাক্কার গান্ধি ঘাটে
উল্লেখ্য, গ্রেপ্তার হওয়া বাজি বিক্রেতাদের ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালো স্থানীয়দের একাংশ। ঘটনা লাউদোহা ব্লকের সরপী মোড় এলাকার। শনিবার সন্ধ্যায় পুলিশি অভিযানে গ্রেপ্তার হন দুই বাজি বিক্রেতা। লাউদোহা ব্লকের সরপী মোড় এলাকা থেকে অজয় রুইদাস ও সিধু স্বর্ণকার নামে দুই বাজি বিক্রেতাকে গ্রেফতার করে দুর্গাপুর-ফরিদপুর থানার পুলিশ। ওই দু’জন দোকানে অন্যান্য জিনিসের সাথে নিষিদ্ধ বাজি বিক্রি করছিল বলে অভিযোগ পুলিশের।
নিষিদ্ধ বাজি সহ ওই দু’জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। রবিবার, অভিযুক্ত দুই বাজি বিক্রেতাকে ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে সরব হন স্থানীয়দের একাংশ। এদিন তারা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায়। অবরোধ করা হয় উখড়া-লাউদোহা রোডের সরপী মোড় এলাকা। বেলা এগারোটা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত চলে অবরোধ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সুজিত মুখোপাধ্যায়।