এই মেলায় চলে খুল্লামখুল্লা জুয়াখেলা, নেই কোনও নিষেধাজ্ঞা

এই মেলায় চলে খুল্লামখুল্লা জুয়াখেলা, নেই কোনও নিষেধাজ্ঞা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
নিষেধাজ্ঞা

এই মেলায় চলে খুল্লামখুল্লা জুয়াখেলা, নেই কোনও নিষেধাজ্ঞা । এ এক আজব মেলা৷ যে মেলায় ফুচকা-জিলিপি-পাঁপড়ভাজার দোকানের জায়গায় যত্রতত্র জুয়ার বোর্ড ছড়িয়ে থাকে তাকে আজব ছাড়া আর কীই বা বলা যায়! শুধু পুরুষরা নয়, এই মেলায় অংশ নেন বাড়ির মেয়ে-বউরাও৷ বাড়ির সবচেয়ে বয়স্ক আর সবচেয়ে ছোটো সদস্য একই বোর্ডে জুয়া খেলে৷ সেই দৃশ্যও চোখে পড়ে আকছার৷ সকাল থেকে শুরু হওয়া মেলা চলে রাতভর৷ এই জুয়াখেলায় কোনও পুলিশি নিষেধাজ্ঞা নেই৷ বড়োলোক-গরিবের ভেদাভেদও নেই৷ পুরাতন মালদার বাসিন্দারা এই মেলার সাক্ষী কয়েক প্রজন্ম ধরে৷

 

মুলাষষ্ঠী তিথিতে প্রাচীনকাল থেকে পুরাতন মালদা পুরসভার মোকাতিপুরে এই মেলা চলে আসছে৷ এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি৷ বিকেল চারটা পর্যন্তই নাকি এই মেলা চলবে৷ জানা গেছে এই মেলা মূলত মুলা ষষ্ঠীর দিনে অনুষ্ঠিত হয় এবং নিজেদের সন্তান কামনার জন্য মা লক্ষ্মীকে পূজা দেন , মেলার পাশেই সতী বেহুলা নদীর জল খেয়ে শুদ্ধি হন মহিলারা এবং মায়েরা এখানে আজও ঐতিহ্য পরম্পরা মেনে পুজো দিতে আসেন।

 

অন্যদিকে নিজের পকেটের রেস্তের খোঁজ নিতে ব্যস্ত আট থেকে আশি৷ সকাল সকালই এবার মেলায় যেতে হবে যে! সকালে শুরু হয় ষষ্ঠীপুজো৷ পুজো শেষ হতে না হতেই বসে জুয়াখেলার আসর৷ শুধু মালদা কিংবা রাজ্যের অন্যান্য জেলা থেকে নয়, বিহার, ঝাড়খণ্ড, এমনকি অসম থেকেও অনেকে এই জুয়ার মেলায় আসেন জুয়া খেলতে।

 

আর ও পড়ুন     মহুয়া মৈত্রকে সাবধান করলেন মুখ্যমন্ত্রী, কী বললেন? জানুন

 

উল্লেখ্য, এই মেলায় চলেখুল্লামখুল্লে জুয়াখেলা, নেই কোনও নিষেধাজ্ঞা । এ এক আজব মেলা৷ যে মেলায় ফুচকা-জিলিপি-পাঁপড়ভাজার দোকানের জায়গায় যত্রতত্র জুয়ার বোর্ড ছড়িয়ে থাকে তাকে আজব ছাড়া আর কীই বা বলা যায়! শুধু পুরুষরা নয়, এই মেলায় অংশ নেন বাড়ির মেয়ে-বউরাও৷ বাড়ির সবচেয়ে বয়স্ক আর সবচেয়ে ছোটো সদস্য একই বোর্ডে জুয়া খেলে৷ সেই দৃশ্যও চোখে পড়ে আকছার৷ সকাল থেকে শুরু হওয়া মেলা চলে রাতভর৷ এই জুয়াখেলায় কোনও পুলিশি নিষেধাজ্ঞা নেই৷ বড়োলোক-গরিবের ভেদাভেদও নেই৷ পুরাতন মালদার বাসিন্দারা এই মেলার সাক্ষী কয়েক প্রজন্ম ধরে৷

 

মুলাষষ্ঠী তিথিতে প্রাচীনকাল থেকে পুরাতন মালদা পুরসভার মোকাতিপুরে এই মেলা চলে আসছে৷ এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি৷ বিকেল চারটা পর্যন্তই নাকি এই মেলা চলবে৷ জানা গেছে এই মেলা মূলত মুলা ষষ্ঠীর দিনে অনুষ্ঠিত হয় এবং নিজেদের সন্তান কামনার জন্য মা লক্ষ্মীকে পূজা দেন , মেলার পাশেই সতী বেহুলা নদীর জল খেয়ে শুদ্ধি হন মহিলারা এবং মায়েরা এখানে আজও ঐতিহ্য পরম্পরা মেনে পুজো দিতে আসেন।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top