নেই চাকরির স্থায়িত্ব, মন খারাপের পুজোতে NBSTC ”র কর্মীরা

নেই চাকরির স্থায়িত্ব, মন খারাপের পুজোতে NBSTC ”র কর্মীরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

নেই চাকরির স্থায়িত্ব, মন খারাপের পুজোতে NBSTC ”র কর্মীরা। একটা সময় যে বিশ্বকর্মা পুজোকে কেন্দ্র করে রায়গঞ্জ শহরের মানুষ মেতে উঠত। সেই পুজোর জৌলুশ কমতে কমতে এখন পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে, আজ পুজোর দিনেও মন ভালো নেই উত্তর বঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন নিগমের অস্থায়ী কর্মীদের। এদিন রায়গঞ্জ ডিপোতে গিয়ে দেখা গেল, চারটি মডেল তৈরির কাজ চলছে।

 

যার মধ্যে একটি পাখি, একটি ডাইনোসর, একটি বাস ও একটি সৈনিক। যন্ত্রপাতির যোগানে ঘাটতি থাকায় এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হয়েছে বলে জানালেন মেকানিকেরা। মেকানিকদের দাবি. এত কম বেতনে এত কাজ করার পর মডেল বানানোর ইচ্ছে করে না। তবুও এবার চারটে মডেল তৈরি করা হচ্ছে। পুজোর জৌলুশ যে কমেছে, সেটা এককথায় স্বীকার করে নেন এবারের পুজো কমিটির সম্পাদক প্রদীপ্ত ঘোষ।

আরও পড়ুন – হাই মাদ্রাসা স্কুলের পরিচালন সমিতির নির্বাচন উপলক্ষ্যে নমিনেশন দাখিল তৃণমূলের

পুজো কেমন হচ্ছে জিজ্ঞেস করতেই তাঁর বক্তব্য, আমরা যে স্বল্প বেতনে চাকরি করি, তাতে আমাদের পেটের ভাত জোগাড় করতে হিমশিম অবস্থা। তাই কেউই বাড়তি দায়িত্ব পালন করতে চান না। সেজন্যই পুজোর জৌলুশ কমেছে। তবে এবার সকলের জন্য রান্না করা প্রসাদ বিতরণ করা হচ্ছে। ডিপোর আর্থিক অনটনের সাথে কর্মীদের অস্থায়ী চাকরি এবং চাকরির অনিশ্চয়তা স্বীকার করে নেন রায়গঞ্জ ডিপোর ডিএম দীপঙ্কর দত্ত।

 

তিনি বলেন, আমি এই ডিপোতে মাত্র কয়েকমাস হল এসেছি। শুনেছি আগে এখানে আড়ম্বরপূর্ণ ভাবে পুজো হত। এখন খানিকটা মলিনতা এসেছে। তবে আগামীতে বড় পুজোর আশার কথা বললেন তিনি। করোনা আবহে ২ বছরের ঘাটতি কাটিয়ে এবার যখন যন্ত্রের দেবতার পুজোয় মেতেছে ভারতবাসী, তখন এই মন খারাপের পুজোয় রায়গঞ্জ ডিপোয় হাজির অল্প কিছু কর্মী ও তাদের পরিবার। সকলেরই আশা, একদিন নিশ্চয়ই সুদিন ফিরবে, স্থায়ী হবে চাকরি। চাকরির স্থায়িত্ব

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top