নেগেটিভ রোগীকে পজেটিভ বলে ভর্তি রেখে অত্যধিক বিল করার অভিযোগ। নেগেটিভ রোগীকে পজেটিভ বলে ভর্তি রেখে অত্যধিক বিল করার অভিযোগ আগরপাড়ার এক বেসরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে। আগরপাড়া স্টেশন রোডের বাসিন্দা রাজিব ভট্টাচার্য পেশায় এক বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরত, গত ৪ জানুয়ারি রাজিব বাবু তার শাশুড়িমাকে পা ভেঙে যাওয়ার কারণে আগরপাড়া নেতাজি সেবায়ন নামে এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায় তার কোভিড পজেটিভ।
তার জন্য তার স্পেশাল চিকিৎসা হবে,সেই জন্য খরচ লাগবে অনেক, সেই মত অবস্থায় রাজিব বাবু তার শাশুড়িমাকে সেই হাসপাতালে ভর্তি করেন, ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চিকিৎসার বিল করেন প্রায় ৭০,০০০ টাকা, বেসরকারি কোম্পানিতে চাকুরীরত রাজিব বাবু টাকার যোগান আর না করতে পেরে মাকে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে নিয়ে আসেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট চাওয়া হলেও তারা সেটা দিতে অস্বীকার করেন।
পরবর্তী সময়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রাজিব বাবুর শাশুড়িমা অঞ্জলি মজুমদারের কোভিড রিপোর্ট দেয় কিন্তু সেই রিপোর্ট দেখার পর অবাক হয়ে যান রাজিব বাবু ও তার পরিবারের লোকজন, রিপোর্টে দেখা যায় রাজিব বাবুর শাশুড়িমায়ের কোভিড রিপোর্ট নেগেটিভ রয়েছে ,এরপর রাজিব বাবু বুঝতে পারেন যে তিনি হাসপাতালের দ্বারা প্রতারণার শিকার হয়েছেন।
আর ও পড়ুন আসামি ধরতে গ্রামে গ্রামে গিয়ে ঢাক পিটিয়ে ও মাইকিং করে পুলিশের অভিনব হুলিয়া
একজন নেগেটিভ রোগীকে পজেটিভ বলে হাসপাতালে ভর্তি করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছেন এমনটাই অভিযোগ রাজিব ভট্টাচার্য ও তার পরিবারের লোকজনের, এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের প্রতিক্রিয়াঃ চাওয়া হলে কোনো প্রতিক্রিয়া দিতে রাজি হয়নি।
উল্লেখ্য, নেগেটিভ রোগীকে পজেটিভ বলে ভর্তি রেখে অত্যধিক বিল করার অভিযোগ। নেগেটিভ রোগীকে পজেটিভ বলে ভর্তি রেখে অত্যধিক বিল করার অভিযোগ আগরপাড়ার এক বেসরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে। আগরপাড়া স্টেশন রোডের বাসিন্দা রাজিব ভট্টাচার্য পেশায় এক বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরত, গত ৪ জানুয়ারি রাজিব বাবু তার শাশুড়িমাকে পা ভেঙে যাওয়ার কারণে আগরপাড়া নেতাজি সেবায়ন নামে এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায় তার কোভিড পজেটিভ। তার জন্য তার স্পেশাল চিকিৎসা হবে,সেই জন্য খরচ লাগবে অনেক, সেই মত অবস্থায় রাজিব বাবু তার শাশুড়িমাকে সেই হাসপাতালে ভর্তি করেন, ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চিকিৎসার বিল করেন প্রায় ৭০,০০০ টাকা, বেসরকারি কোম্পানিতে চাকুরীরত রাজিব বাবু টাকার যোগান আর না করতে পেরে মাকে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে নিয়ে আসেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট চাওয়া হলেও তারা সেটা দিতে অস্বীকার করেন।