অভিষেক ‘ঘনিষ্ঠ’, ফলতার তৃণমূল নেতা জাহাঙ্গিরের নিরাপত্তা তুলে নিল নবান্ন। ২০১৪ সালে অভিষেক প্রথমবার লোকসভার সাংসদ হন ডায়মন্ড হারবার থেকে জিতে। এরপর থেকেই জেলা-রাজনীতিতে উত্থান জাহাঙ্গিরের।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ফলতার তৃণমূল সভাপতি জাহাঙ্গির খানকে দেওয়া বিশেষ ওয়াই ক্যাটাগরির নিরাপত্তা ইতিমধ্যেই প্রত্যাহার করে নিয়েছে রাজ্য সরকার। জেলা রাজনীতিতে সবচেয়ে প্রভাবশালীদের একজন জাহাঙ্গির, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ঘনিষ্ঠ’ নেতা হিসাবেও পরিচিত। জাহাঙ্গির নিজে অবশ্য বলছেন, নিরাপত্তা প্রত্যাহার নিয়ে তিনি এখনও কিছু জানেন না। তবে নিরাপত্তা না থাকলেও তিনি দলের সংগঠনের কাজ আগে যেভাবে করতেন সেভাবেই করবেন।
২০১৪ সালে অভিষেক প্রথমবার লোকসভা নির্বাচনে জিতে সাংসদ হন ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্র থেকে। এর পর থেকেই জেলার রাজনীতিতে উত্থান জাহাঙ্গিরের। ২০১৮ সালে তৃণমূলের অনেক পুরনো নেতাকে পিছনে ফেলে পঞ্চায়েত সমিতির ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে সভাপতি হন। ফলতা ছাড়িয়ে এখন বজবজ-১ এবং বজবজ-২ পঞ্চায়েত সমিতি এবং বজবজ পুরসভা এলাকাতেও সাংসদের কাজকর্ম দেখভাল করেন তিনি। জাহাঙ্গির ফলতার যুব তৃণমূলেরও সভাপতি।
আর ও পড়ুন কলকাতা ছাড়ার আগে যা বলে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
বজবজ বিধানসভা এলাকায় তৃণমূলের পর্যবেক্ষকও তিনি। ২০১৯ সাল থেকে তিনি ওয়াই ক্যাটেগরির নিরাপত্তা পাচ্ছেন নবান্নের সিদ্ধান্তে। এই শ্রেণির নিরাপত্তায় আটজন করে ব্যক্তিগত দেহরক্ষী দেওয়া হয়। যাঁদের মধ্যে এক থেকে দু’জন কম্যান্ডো থাকে। কিন্তু কেন জাহাঙ্গীরের সেই নিরাপত্তা তুলে নেওয়া হল, সে বিষয়টি পরিষ্কার নয়। তবে জাহাঙ্গীরের নিরাপত্তা মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। যদি তাই হয়, তাহলে কি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে কর্মীদের প্রতি কি কিছু বার্তা দিলেন?
উল্লেখ্য, অভিষেক ‘ঘনিষ্ঠ’, ফলতার তৃণমূল নেতা জাহাঙ্গিরের নিরাপত্তা তুলে নিল নবান্ন। ২০১৪ সালে অভিষেক প্রথমবার লোকসভার সাংসদ হন ডায়মন্ড হারবার থেকে জিতে। এরপর থেকেই জেলা-রাজনীতিতে উত্থান জাহাঙ্গিরের। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ফলতার তৃণমূল সভাপতি জাহাঙ্গির খানকে দেওয়া বিশেষ ওয়াই ক্যাটাগরির নিরাপত্তা ইতিমধ্যেই প্রত্যাহার করে নিয়েছে রাজ্য সরকার।
জেলা রাজনীতিতে সবচেয়ে প্রভাবশালীদের একজন জাহাঙ্গির, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ঘনিষ্ঠ’ নেতা হিসাবেও পরিচিত। জাহাঙ্গির নিজে অবশ্য বলছেন, নিরাপত্তা প্রত্যাহার নিয়ে তিনি এখনও কিছু জানেন না। তবে নিরাপত্তা না থাকলেও তিনি দলের সংগঠনের কাজ আগে যেভাবে করতেন সেভাবেই করবেন। ২০১৪ সালে অভিষেক প্রথমবার লোকসভা নির্বাচনে জিতে সাংসদ হন ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্র থেকে। এর পর থেকেই জেলার রাজনীতিতে উত্থান জাহাঙ্গিরের।
২০১৮ সালে তৃণমূলের অনেক পুরনো নেতাকে পিছনে ফেলে পঞ্চায়েত সমিতির ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে সভাপতি হন। ফলতা ছাড়িয়ে এখন বজবজ-১ এবং বজবজ-২ পঞ্চায়েত সমিতি এবং বজবজ পুরসভা এলাকাতেও সাংসদের কাজকর্ম দেখভাল করেন তিনি। জাহাঙ্গির ফলতার যুব তৃণমূলেরও সভাপতি।