Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
Tmcl Mahila Panchayat chief was arrested on the basis of allegations

দলীয় সদস্যদের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার তৃণমূলের প্রাক্তন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধান

দলীয় সদস্যদের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার তৃণমূলের প্রাক্তন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধান

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
পঞ্চায়েত

দলীয় সদস্যদের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার তৃণমূলের প্রাক্তন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধান। দলীয় সদস্যদের তোলা অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হল তৃণমূলের এক প্রাক্তন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধানকে। মালদার মানিকচক থানার নুরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান আরতি সরকারকে গ্রেফতার করেছে মানিকচক থানার পুলিশ।

 

পাশাপাশি ওই পঞ্চায়েতের নির্মাণ সহায়ক মিলন ঘোষের বিরুদ্ধেও জারি হয়েছে গ্রেফতারি পরোয়ানা।
ঘটনার সূত্রপাত ২০১৮ সালে। সেই সময় নুরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ছিলেন আরতি। আরতির বিরুদ্ধে ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের নয় সদস্য আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন।

 

তাঁদের অভিযোগ, কাজ না করে বিপুল অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করেছেন আরতি। ১০০ দিনের কাজ, আবর্জনা আধার নির্মাণ, বৃক্ষরোপণ-সহ নানা প্রকল্পে দুর্নীতি হয়েছে বলে তাঁদের অভিযোগ। এ নিয়ে তাঁরা মানিকচকের বিডিও-র দ্বারস্থ হন। পরে তাঁরা তথ্য জানার অধিকার আইনে অভিযোগ দায়ের করেন। শেষ পর্যন্ত কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন ওই নয় তৃণমূল সদস্য। উচ্চ আদালত মালদা জেলার তৎকালীন জেলাশাসক কৌশিক মুখোপাধ্যায়কে তদন্তের নির্দেশ দেন।

 

সেই তদন্তের ভিত্তিতে আর্থিক দুর্নীতির তথ্য সামনে আসে। জানা যায়, ২৬ লক্ষ ৬৮ হাজার ২২৫ টাকা আত্মসাৎ করেছেন আরতি। এই খরচের প্রয়োজনীয় নথিও আরতি এবং মিলন দেখাতে পারেননি বলে দাবি অভিযোগকারীদের। এর পর আরতি এবং মিলনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন মানিকচকের তৎকালীন বিডিও সুরজিৎ পণ্ডিত।

 

আর ও পড়ুন    মে মাসের মধ্যে পুরভোট করাতে চায় রাজ্য

 

২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি হয়। এর পর গা ঢাকা দেন আরতি। এর পর আদালতের কাছে নতুন করে আবেদন করেন আরতি। সেই সময় স্থির হয়, তছরুপের টাকা ফেরত দেবেন আরতি। তাতে রাজি হন প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধান। কিন্তু অনেকটা সময় পেরিয়ে গেলেও সেই টাকা সরকারি তহবিলে জমা পড়েনি। শেষমেশ আদালতের নির্দেশে ফের আরতি এবং মিলনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়। আরতিকে গ্রেফতার করে মানিকচক থানার পুলিশ। রবিবার মালদা জেলা আদালতে পেশ করা হয় তাঁকে।

 

অভিযোগকারীদের অন্যতম পঞ্চায়েত প্রাক্তন সদস্য লিয়াকত খান বলেন, ২৬ লক্ষ নয় আরো বেশি টাকা আত্মসাৎ করেছেন ওই পঞ্চায়েত প্রধান। আমরা তার উপযুক্ত শাস্তি চাই। এই বিষয়ে জেলা তৃণমূলের মুখপাত্র শুভময় বসু বলেন, কেউ অন্যায় করলে দোষী সাব্যস্ত হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা হবে দল কারো পাশে দাঁড়াবে না। যদিও এ বিষয়টিকে কটাক্ষ করেছে বিজেপি। জেলা বিজেপি সভাপতি গোবিন্দ চন্দ্র মন্ডল বলেন, তৃণমূল মানে কাটমানি তৃণমূল মানে দুর্নীতি।

 

উল্লেখ্য,দলীয় সদস্যদের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার তৃণমূলের প্রাক্তন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধান। দলীয় সদস্যদের তোলা অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হল তৃণমূলের এক প্রাক্তন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধানকে। মালদার মানিকচক থানার নুরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান আরতি সরকারকে গ্রেফতার করেছে মানিকচক থানার পুলিশ।পাশাপাশি ওই পঞ্চায়েতের নির্মাণ সহায়ক মিলন ঘোষের বিরুদ্ধেও জারি হয়েছে গ্রেফতারি পরোয়ানা।ঘটনার সূত্রপাত ২০১৮ সালে।

 

সেই সময় নুরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ছিলেন আরতি। আরতির বিরুদ্ধে ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের নয় সদস্য আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন।তাঁদের অভিযোগ, কাজ না করে বিপুল অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করেছেন আরতি। ১০০ দিনের কাজ, আবর্জনা আধার নির্মাণ, বৃক্ষরোপণ-সহ নানা প্রকল্পে দুর্নীতি হয়েছে বলে তাঁদের অভিযোগ। এ নিয়ে তাঁরা মানিকচকের বিডিও-র দ্বারস্থ হন। পরে তাঁরা তথ্য জানার অধিকার আইনে অভিযোগ দায়ের করেন। শেষ পর্যন্ত কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন ওই নয় তৃণমূল সদস্য। উচ্চ আদালত মালদা জেলার তৎকালীন জেলাশাসক কৌশিক মুখোপাধ্যায়কে তদন্তের নির্দেশ দেন।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top