দু-এক দিনের মধ্যে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের উপদেষ্টা কামার জামান কায়রা শনিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। খবর জিয়ো নিউজের। নতুন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় এখন পর্যন্ত কেউ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেননি।
তবে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন পিপিপির হিনা রব্বানি খার। বিলাওয়াল এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হতে পারেন বলে বেশ কয়েকদিন ধরেই খবর আসছিলো গণমাধ্যমে। গণমাধ্যমে কায়রা বলেন, পাকিস্তানের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) সর্বোচ্চ নেতা নওয়াজ শরিফের সঙ্গে দুই দফায় বৈঠক করেছেন বিলাওয়াল।
এই বৈঠক শেষে বিলাওয়াল পাকিস্তানের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। পাকিস্তানের বর্তমান ক্ষমতাসীন জোট সরকারের প্রধান দুই শরিক পিএমএল-এন ও পিপিপি। নওয়াজ ও বিলাওয়ালের মধ্যে সবশেষ বৈঠকের পর দুই দলের পক্ষ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি দেয়া হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, গণতন্ত্রের সাংবিধানিক বিজয়ের পর আইনের শাসন, পার্লামেন্টের কর্তৃত্ব প্রভৃতি বিষয় নিয়ে দুই নেতা আলোচনা করেছেন। সংকট মোকাবিলায় তারা ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন।
আর ও পড়ুন টাকা তুলতে গিয়ে অপহরণ নবম শ্রেণীর ছাত্রী
উল্লেখ্য, দু-এক দিনের মধ্যে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের উপদেষ্টা কামার জামান কায়রা শনিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। খবর জিয়ো নিউজের। নতুন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় এখন পর্যন্ত কেউ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেননি।
তবে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন পিপিপির হিনা রব্বানি খার। বিলাওয়াল এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হতে পারেন বলে বেশ কয়েকদিন ধরেই খবর আসছিলো গণমাধ্যমে। গণমাধ্যমে কায়রা বলেন, পাকিস্তানের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) সর্বোচ্চ নেতা নওয়াজ শরিফের সঙ্গে দুই দফায় বৈঠক করেছেন বিলাওয়াল।
এই বৈঠক শেষে বিলাওয়াল পাকিস্তানের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। পাকিস্তানের বর্তমান ক্ষমতাসীন জোট সরকারের প্রধান দুই শরিক পিএমএল-এন ও পিপিপি। নওয়াজ ও বিলাওয়ালের মধ্যে সবশেষ বৈঠকের পর দুই দলের পক্ষ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি দেয়া হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, গণতন্ত্রের সাংবিধানিক বিজয়ের পর আইনের শাসন, পার্লামেন্টের কর্তৃত্ব প্রভৃতি বিষয় নিয়ে দুই নেতা আলোচনা করেছেন। সংকট মোকাবিলায় তারা ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন।