সময়সূচি পরিবর্তনের জের! বিক্ষোভে সামিল বাসকর্মীরা। যাত্রীবোঝাই বাস থেমে গেল মাঝ রাস্তায়। এরপর যাত্রীদের নামিয়ে জেলাশাসকের কার্যালয়ের সামনে রীতিমতো বিক্ষোভে সামিল হল বাসকর্মীরা৷ অভিযোগ, বাস চলাচলের সময়সূচি পরিবর্তনের জেরে প্রায় ১৭/১৮ ঘণ্টা কাজের নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। আর তা মানতে নারাজ বাস কর্মীরা। আর তাতেই বিক্ষোভ। যার জেরে মাঝ রাস্তায় কূলকিনারা খুঁজে না পাবার মতো অবস্থা হয়েছে হলদিয়া-মেচেদা রুটের যাত্রীদের।
জানা গেছে, ১১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের হলদিয়া মেচেদা রুটের বেশ কয়েকটি বাসের সময়সূচি বদল করা হয়েছে। যার ফলে এই সময়সূচির অন্তর্গত বাসগুলিকে প্রায় ১৭/১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত চলতে হবে। আর তাতেই সমস্যায় চালক ও কর্মীরা৷ তাই প্রতিবাদ জানাতে হলদিয়া থেকে মেচেদাগামী এবং মেচেদা থেকে হলদিয়াগামী বাসগুলি থেকে যাত্রীদের নামিয়ে জেলাশাসকের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভে সামিল হন। অন্যদিকে, সপ্তাহে কাজের দিনে মাঝরাস্তায় এমন দুর্ভোগে নাজেহাল যাত্রীরা। গন্তব্যে পৌঁছাতে রীতিমত কালঘাম ছুটল তাদের।
আরও পড়ুন – করোনা পরিস্থিতিতে কি ভাবে হবে পুরীর রথযাত্রা?
উল্লেখ্য, যাত্রীবোঝাই বাস থেমে গেল মাঝ রাস্তায়। এরপর যাত্রীদের নামিয়ে জেলাশাসকের কার্যালয়ের সামনে রীতিমতো বিক্ষোভে সামিল হল বাসকর্মীরা৷ অভিযোগ, বাস চলাচলের সময়সূচি পরিবর্তনের জেরে প্রায় ১৭/১৮ ঘণ্টা কাজের নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। আর তা মানতে নারাজ বাস কর্মীরা। আর তাতেই বিক্ষোভ। যার জেরে মাঝ রাস্তায় কূলকিনারা খুঁজে না পাবার মতো অবস্থা হয়েছে হলদিয়া-মেচেদা রুটের যাত্রীদের।
জানা গেছে, ১১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের হলদিয়া মেচেদা রুটের বেশ কয়েকটি বাসের সময়সূচি বদল করা হয়েছে। যার ফলে এই সময়সূচির অন্তর্গত বাসগুলিকে প্রায় ১৭/১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত চলতে হবে। আর তাতেই সমস্যায় চালক ও কর্মীরা৷ তাই প্রতিবাদ জানাতে হলদিয়া থেকে মেচেদাগামী এবং মেচেদা থেকে হলদিয়াগামী বাসগুলি থেকে যাত্রীদের নামিয়ে জেলাশাসকের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভে সামিল হন। অন্যদিকে, সপ্তাহে কাজের দিনে মাঝরাস্তায় এমন দুর্ভোগে নাজেহাল যাত্রীরা। গন্তব্যে পৌঁছাতে রীতিমত কালঘাম ছুটল তাদের। পরিবর্তনের জের