পরিষ্কার করার নামে সোনার জিনিসপত্র নিয়ে উধাও দুষ্কৃতীরা। সোনার হার,লকেট ও অংটি পরিষ্কারের নাম করে লুট করে পালাল দুষ্কৃতীরা।বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়ি পৌর নিগমের অন্তর্গত ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রূপা সাহার বাড়িতে।স্থানীয় থানায় পুলিশের কাছে অভিযোগ করা হয়েছে।পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে ,জিনিসপত্র পরিষ্কার করবার নাম করে প্রথমে ঢোকে বাড়িতে।কিন্তু শেষমেশ চোখের নিমেষে সোনার গহনা নিয়ে পালায়।
রূপা সাহা জানান,একটি পরিচিত কোম্পানির নাম করে তারা বলেন বাসন বা গ্লাস দিলে পরিষ্কার করে দিবো।সে সময় একটি গ্লাস পরিস্কার করতে দেওয়া হয়।এরপর তার পায়ের তোরাটিও ঝকঝকে করে পরিষ্কার করে দেয়।এই ভাবে বিশ্বাস অর্জন করার পর দুষ্কৃতীদের নজর পড়ে রূপা দেবীর সোনার অলঙ্কারের উপর।এরপর গৃহবধুর কাছে সোনার আংটির লকেট ও হার পরিষ্কার করতে আবদার করে।
রূপা দেবী ঘটনার বিবরণ দিয়ে জানান,সোনার হার , লকেট পরিস্কার করে নাকি তার চোখের সামনে একটি এয়ার টাইড কৌঠায় ঢুকে দেয় দুষ্কৃতিকারীরা।তারা বাড়ি ছেড়ে চলে যেতেই দেখি সোনার কোনো কিছুই নেই কৌঠায় ।বরং পড়ে রয়েছে কিছু পাথর। কিন্তু দুষ্কৃতিকারীদের কারসাজিতে নিমেষেই সব উধাও হয়ে যায় রূপা দেবীর।।সঙ্গে সঙ্গেই চম্পট ও দেয় তারা। পুলিশ জানিয়েছে,ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন – আর্সেনিকমুক্ত জল তৈরিতে ‘পেটেন্ট’ পেলেন রায়গঞ্জের অধ্যাপক স্পন্দন ঘোষ
উল্লেখ্য, সোনার হার,লকেট ও অংটি পরিষ্কারের নাম করে লুট করে পালাল দুষ্কৃতীরা।বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়ি পৌর নিগমের অন্তর্গত ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রূপা সাহার বাড়িতে।স্থানীয় থানায় পুলিশের কাছে অভিযোগ করা হয়েছে।পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে ,জিনিসপত্র পরিষ্কার করবার নাম করে প্রথমে ঢোকে বাড়িতে।কিন্তু শেষমেশ চোখের নিমেষে সোনার গহনা নিয়ে পালায়।
রূপা সাহা জানান,একটি পরিচিত কোম্পানির নাম করে তারা বলেন বাসন বা গ্লাস দিলে পরিষ্কার করে দিবো।সে সময় একটি গ্লাস পরিস্কার করতে দেওয়া হয়।এরপর তার পায়ের তোরাটিও ঝকঝকে করে পরিষ্কার করে দেয়।এই ভাবে বিশ্বাস অর্জন করার পর দুষ্কৃতীদের নজর পড়ে রূপা দেবীর সোনার অলঙ্কারের উপর।এরপর গৃহবধুর কাছে সোনার আংটির লকেট ও হার পরিষ্কার করতে আবদার করে।
রূপা দেবী ঘটনার বিবরণ দিয়ে জানান,সোনার হার , লকেট পরিস্কার করে নাকি তার চোখের সামনে একটি এয়ার টাইড কৌঠায় ঢুকে দেয় দুষ্কৃতিকারীরা।তারা বাড়ি ছেড়ে চলে যেতেই দেখি সোনার কোনো কিছুই নেই কৌঠায় ।বরং পড়ে রয়েছে কিছু পাথর।