পর্যটকদের বাঘ দেখাতে গিয়ে বিপাকে পড়লো টুরিস্ট গার্ড। পর্যটকদের যে লঞ্চে করে দেখাতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সেই লঞ্চটিকেও আপাতত বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বনদপ্তর এর অভিযোগ পর্যটকদের বাঘ দেখানোর জন্য বিপজ্জনকভাবে বাঘের খুব কাছাকাছি লঞ্চটিকে নিয়ে আসা হয়েছিল যা সম্পূর্ণ বেআইনি প্রাথমিক তদন্তের পর তাই সাসপেন্ড করা হয়েছে অভিযুক্ত টুরিস্ট গার্ডকে।
একইসঙ্গে লঞ্চটি কেউ আপাতত কোন পর্যটক নিয়ে ভ্রমণ করতে নিষেধ করা হয়েছে। গত ২৭ ডিসেম্বর দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের গোসাবা ব্লকের সুধন্যখালি জঙ্গলে নবাঁকী খালের কাছে বাঘের দেখা পায় একদল পর্যটকরা।এরপর মা ভবানী নামে ওই পর্যটকদের লঞ্চটি বাঘের খুব কাছাকাছি চলে যায়।আর বাঘের সামনে গিয়ে ওই লঞ্চটির ইঞ্জিন বন্ধ করে দেয় চালক।
তবে যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারত দুর্ঘটনা।কোন কারনে বাঘ লঞ্চের ইঞ্জিনের পাখার গায়ে জড়িয়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারত।অথবা বাঘটি লঞ্চে উঠে পর্যটকদের কোন ক্ষতি করতে পারত।আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তে বন দফতর নড়ে চড়ে বসে।শুরু হয় তদন্ত।তদন্তে নামে বন দফতরের আধিকারিকরা।আর তদন্তে নেমে এই ঘটনায় বন্ধ করে দেওয়া হয় জয় মা ভবানী নামে ওই লঞ্চটি।
আর ও পড়ুন চিতাবাঘের আতঙ্ক রসিকবিল এলাকায়, বাঘ ধরতে খাঁচা বসালো বনদপ্তর
সাসপেন্ড করা হয় টুরিস্ট গাইড কে।এমনকি বন দফতরের আধিকারিকরা আবেদন জানাচ্ছে যাতে কেউ এরকম ঘটনা দ্বিতীয় বার না ঘটায়।এদিকে এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়।বন দফতর জানান একটি লঞ্চ পযটক নিয়ে গত ২৭ ডিসেম্বর সুন্দরবন ভ্রমণে বের হয় জল পথে।সেই সময় একটি বাঘ নদীতে সাঁতার কেটে যাচ্ছিল।বাঘটি দেখতে পেয়ে লঞ্চটি বন্ধ করে দেয়।ফলে ক্ষতি হতে পারতো পযটক ও বাঘের।আর এই খবর পেয়ে বন দফতর তদন্ত শুরু করে।এরপর লঞ্চটি কে বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং লঞ্চ থাকা ট্যুরিস্ট গার্ডকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
একইসঙ্গে লঞ্চটি কেউ আপাতত কোন পর্যটক নিয়ে ভ্রমণ করতে নিষেধ করা হয়েছে। গত ২৭ ডিসেম্বর দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের গোসাবা ব্লকের সুধন্যখালি জঙ্গলে নবাঁকী খালের কাছে বাঘের দেখা পায় একদল পর্যটকরা।এরপর মা ভবানী নামে ওই পর্যটকদের লঞ্চটি বাঘের খুব কাছাকাছি চলে যায়।আর বাঘের সামনে গিয়ে ওই লঞ্চটির ইঞ্জিন বন্ধ করে দেয় চালক।তবে যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারত দুর্ঘটনা।কোন কারনে বাঘ লঞ্চের ইঞ্জিনের পাখার গায়ে জড়িয়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারত।অথবা বাঘটি লঞ্চে উঠে পর্যটকদের কোন ক্ষতি করতে পারত।আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তে বন দফতর নড়ে চড়ে বসে।শুরু হয় তদন্ত।তদন্তে নামে বন দফতরের আধিকারিকরা।আর তদন্তে নেমে এই ঘটনায় বন্ধ করে দেওয়া হয় জয় মা ভবানী নামে ওই লঞ্চটি।