পর পর ১৩ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড স্কুল শিক্ষকের

পর পর ১৩ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড স্কুল শিক্ষকের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

রক্ষকই ভক্ষক, পর পর ১৩ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড স্কুল শিক্ষকের । ঘটনাটি ইন্দোনেশিয়ার এক শিক্ষককে ১৩ জন ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দিল আদালত।  জানা গেছে ইন্দোনেশিয়ার এক ইসলামিক স্কুলের শিক্ষক ছিল অভিযুক্ত হ্যারি উইরাওয়ান। ২০১৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে অন্তত ১৩ জন ছাত্রীকে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছিল তার বিরুদ্ধে।

 নির্যাতিতাদের বয়স ১২–১৬ এর মধ্যে। তার মধ্যে আটজন নাবালিকা আবার ধর্ষণের ফলে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এই জঘন্য কাজের জন্য আদালত দোষীকে আজীবন কারাদণ্ডের শাস্তি দিয়েছিল। কিন্তু সরকারী আইনজীবীর সওয়ালের পর আদালত মৃত্যুদণ্ডের সাজা শোনায়।  অপরাধী গত ফেব্রুয়ারি থেকেই জেলে রয়েছে। চলছিল মামলা। সোমবার আদালত মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করে।
অভিযুক্তের আইনজীবী এই বিষয়ে মুখ খোলেননি। তবে উচ্চ আদালতে যাওয়ার ভাবনাচিন্তা করছেন হ্যারির আইনজীবী।  জানা গেছে ওই শিক্ষকের কুকীর্তির কথা ফাঁস হতেই স্কুল তাকে চাকরি থেকে ছাঁটাই করে। এরপর নির্যাতিতার পরিবাররা একযোগে মামলা দায়ের করে। সেই মামলাতেই আদালত মৃত্যুদণ্ড দিল। তবে এক নির্যাতিতার পরিবার জানিয়েছে, ‘‌আমরা চেয়েছিলাম, আজীবন কারাদণ্ড দেওয়া হোক। সঙ্গে নিয়মিত রাসায়নিক পদার্থ প্রয়োগ করা হোক দোষীর শরীরে। ‌তাতে যন্ত্রণা আরও বেশি পেত অভিযুক্ত।’‌ মৃত্যুদণ্ড তো সহজ শাশ্তি হয়ে গেল তার জন্য।
উল্লেখ্য, রক্ষকই ভক্ষক, পর পর ১৩ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড স্কুল শিক্ষকের । ঘটনাটি ইন্দোনেশিয়ার এক শিক্ষককে ১৩ জন ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দিল আদালত।  জানা গেছে ইন্দোনেশিয়ার এক ইসলামিক স্কুলের শিক্ষক ছিল অভিযুক্ত হ্যারি উইরাওয়ান। ২০১৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে অন্তত ১৩ জন ছাত্রীকে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছিল তার বিরুদ্ধে।

 নির্যাতিতাদের বয়স ১২–১৬ এর মধ্যে। তার মধ্যে আটজন নাবালিকা আবার ধর্ষণের ফলে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এই জঘন্য কাজের জন্য আদালত দোষীকে আজীবন কারাদণ্ডের শাস্তি দিয়েছিল। কিন্তু সরকারী আইনজীবীর সওয়ালের পর আদালত মৃত্যুদণ্ডের সাজা শোনায়।  অপরাধী গত ফেব্রুয়ারি থেকেই জেলে রয়েছে। চলছিল মামলা। সোমবার আদালত মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করে।
অভিযুক্তের আইনজীবী এই বিষয়ে মুখ খোলেননি। তবে উচ্চ আদালতে যাওয়ার ভাবনাচিন্তা করছেন হ্যারির আইনজীবী।  জানা গেছে ওই শিক্ষকের কুকীর্তির কথা ফাঁস হতেই স্কুল তাকে চাকরি থেকে ছাঁটাই করে। এরপর নির্যাতিতার পরিবাররা একযোগে মামলা দায়ের করে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top