পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের মানবিক মুখ ধরা পড়ল রানাঘাট স্টেশনে। আজ হঠাৎই সকালবেলায় রানাঘাট স্টেশনে নিত্যযাত্রীরা পুলিশের কান্ড কারখানা দেখে অবাক। রানাঘাট জংশনে অবস্থিত পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের রানাঘাট শাখার দিকে তাকালে নিত্যযাত্রীরা দেখেন সেখানে তারা পুলিশের এক অন্য মুখ। এখানে তারা লাঠি হাতে উঁচিয়ে জনতার পিছনে ধেয়ে আসছেন নয়।
বরঞ্চ পুলিশ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়ে রানাঘাট জংশনের আশেপাশের দুঃস্থ মানুষদের হাতে বস্ত্র বিতরণ করতে দেখেন। কচিকাঁচা থেকে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই কে পুলিশ তুলে দেন বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসবের শারদীয়ার নতুন বস্ত্র। এই উদ্যোগটি নেওয়া হয় মূলত 165/193 পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের ব্যাটেলিয়নের তরফ থেকে বিভিন্ন থানায় এলাকায়।
এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ইনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের আধিকারিক বিমল বর্মন জানান তারা নিজেদের বেতনের থেকে সারা বছর টাকা জমিয়ে এই বস্ত্রদান প্রতি বছরই করে থাকেন বিভিন্ন থানা এলাকায় তাদের সহকর্মীদের সাহায্যে। এ বছরেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। এবারও কম করে হলেও প্রায় হাজার জনের হাতে এই শারদীয়ার প্রাক্কালে দুঃস্থ মানুষদের বস্ত্র দান করা হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন – মহালয়ায় তর্পণে ভিড় ফরাক্কার গান্ধি ঘাটে
উল্লেখ্য, আজ হঠাৎই সকালবেলায় রানাঘাট স্টেশনে নিত্যযাত্রীরা পুলিশের কান্ড কারখানা দেখে অবাক। রানাঘাট জংশনে অবস্থিত পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের রানাঘাট শাখার দিকে তাকালে নিত্যযাত্রীরা দেখেন সেখানে তারা পুলিশের এক অন্য মুখ। এখানে তারা লাঠি হাতে উঁচিয়ে জনতার পিছনে ধেয়ে আসছেন নয়। বরঞ্চ পুলিশ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়ে রানাঘাট জংশনের আশেপাশের দুঃস্থ মানুষদের হাতে বস্ত্র বিতরণ করতে দেখেন। কচিকাঁচা থেকে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই কে পুলিশ তুলে দেন বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসবের শারদীয়ার নতুন বস্ত্র।
এই উদ্যোগটি নেওয়া হয় মূলত 165/193 পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের ব্যাটেলিয়নের তরফ থেকে বিভিন্ন থানায় এলাকায়। এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ইনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের আধিকারিক বিমল বর্মন জানান তারা নিজেদের বেতনের থেকে সারা বছর টাকা জমিয়ে এই বস্ত্রদান প্রতি বছরই করে থাকেন বিভিন্ন থানা এলাকায় তাদের সহকর্মীদের সাহায্যে। এ বছরেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। এবারও কম করে হলেও প্রায় হাজার জনের হাতে এই শারদীয়ার প্রাক্কালে দুঃস্থ মানুষদের বস্ত্র দান করা হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।