পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করেছেন ৪৭ হাজার কৃষক

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করেছেন ৪৭ হাজার কৃষক

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করেছেন ৪৭ হাজার কৃষক। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় এখনো পর্যন্ত ৪৭ হাজার কৃষক সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করেছেন । পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার জেলা শাসক আয়েশা রানী শুক্রবার এই তথ্য জানিয়ে জানান , এবছর সহায়ক মূল্যে ধান ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ৩ লক্ষ ১৪৬০০ মেট্রিক টন । এরমধ্যে আড়াই লক্ষ মেট্রিক টন ধান এখনো পর্যন্ত সংগ্রহ করা হয়েছে।

 

তিনি জানান , সহায়ক মূল্যে ধান কেনার জন্য কৃষকরা যেভাবে সাড়া দিয়েছেন এজন্য তাঁদের ধন্যবাদ। কোনো কৃষক আর ফড়েদের ধান বিক্রি করছেন না। কৃষকরা সরাসরি সরকার নির্ধারিত জায়গায় গিয়ে সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করছেন। এর ফলে উপকৃত হচ্ছেন কৃষকরা বলে জেলাশাসক জানান।

আরও পড়ুন – “মায়েদের থেকেই সময়ের ম্যানেজমেন্ট শেখা উচিত ” দেশের পড়ুয়াদের প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী

উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় এখনো পর্যন্ত ৪৭ হাজার কৃষক সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করেছেন। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার জেলা শাসক আয়েশা রানী শুক্রবার এই তথ্য জানিয়ে জানান , এবছর সহায়ক মূল্যে ধান ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ৩ লক্ষ ১৪৬০০ মেট্রিক টন । এরমধ্যে আড়াই লক্ষ মেট্রিক টন ধান এখনো পর্যন্ত সংগ্রহ করা হয়েছে।

 

তিনি জানান , সহায়ক মূল্যে ধান কেনার জন্য কৃষকরা যেভাবে সাড়া দিয়েছেন এজন্য তাঁদের ধন্যবাদ। কোনো কৃষক আর ফড়েদের ধান বিক্রি করছেন না। কৃষকরা সরাসরি সরকার নির্ধারিত জায়গায় গিয়ে সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করছেন। এর ফলে উপকৃত হচ্ছেন কৃষকরা বলে জেলাশাসক জানান।

 

উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করেছেন ৪৭ হাজার কৃষক। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় এখনো পর্যন্ত ৪৭ হাজার কৃষক সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করেছেন । পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার জেলা শাসক আয়েশা রানী শুক্রবার এই তথ্য জানিয়ে জানান , এবছর সহায়ক মূল্যে ধান ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ৩ লক্ষ ১৪৬০০ মেট্রিক টন । এরমধ্যে আড়াই লক্ষ মেট্রিক টন ধান এখনো পর্যন্ত সংগ্রহ করা হয়েছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top