বাঁকুড়ার পাঁচশো বছরের প্রাচীন মন্দিরে দুঃসাহসিক চুরি

বাঁকুড়ার পাঁচশো বছরের প্রাচীন মন্দিরে দুঃসাহসিক চুরি

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
পাঁচশো

বাঁকুড়ার পাঁচশো বছরের প্রাচীন মন্দিরে দুঃসাহসিক চুরি। পাঁচশো বছরের প্রাচীন সাক্ষীগোপাল মন্দিরের বিগ্রহে থাকা দামী সোনা ও রুপার অলঙ্কার চুরি করে চম্পট দিল চোরের দল । বৃহস্পতিবার সকালে মন্দিরে পুজো করতে গিয়ে ঘটনার কথা জানতে পারেন মন্দিরের সেবাইত ।

 

বিষ্ণুপুর শহরের এই ঘটনাকে ঘিরে ছড়িয়ে পড়ে চাঞ্চল্য । খবর পেয়ে বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করে ।বিষ্ণুপুর শহরের সাত নম্বর ওয়ার্ডে রয়েছে সাক্ষীগোপাল মন্দির । মল্ল রাজাদের আমলে প্রতিষ্ঠিত এই মন্দিরে রয়েছে রাধামাধবের বিগ্রহ ।

 

দুটি বিগ্রহই সোনা ও রুপোর অলঙ্কারে সজ্জিত ছিল । কথিত আছে মল্ল রাজ বীর হাম্বির স্বয়ং দামী ধাতু দিয়ে নুপুর তৈরি করিয়ে এই মন্দিরে এসে রাধামাধবের পায়ে পরিয়ে দিয়েছিলেন । তবে শুধু নুপুরই নয় গোপালের হাতে থাকা বাঁশিও ছিল মল্লরাজের দেওয়া । অন্যান্য দিনের মতো বৃহস্পতিবার সকালে মন্দিরের সেবাইত পুজো করতে গেলে তিনি দেখেন মন্দিরের মূল দরজায় দেওয়া তালা ভাঙ্গা অবস্থায় পড়ে রয়েছে ।

 

আর ও পড়ুন    প্রেমিকের বাড়িতে লাঞ্ছনার শিকার হয়ে অপমানে আত্মঘাতী কিশোরী

 

সন্দেহ হওয়ায় ভেতরে ঢুকে তিনি দেখেন বিগ্রহ দুটির গায়ে থাকা সমস্ত অলঙ্কার খুলে নিয়ে গেছে দুস্কৃতিরা । মন্দিরের প্রণামী বাক্সটিও উধাও । সেবাইত বিষয়টি স্থানীয়দের জানালে বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ খবর পায় । পরে পুলিশ ওই মন্দিরে গিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করে। সাক্ষীগোপাল মন্দিরের সেবাইত কালাচাঁদ মহান্ত বলেন, “ মল্ল রাজাদের আমল থেকে বংশ পরম্পরা আমরা এই মন্দিরে পুজো করে আসছি ।

 

কখনো এমন ঘটনা ঘটেনি । বিগ্রহ দুটির গায়ে থাকা সমস্ত অলঙ্কার ও মন্দিরের প্রণামী বাক্স নিয়ে চম্পট দিয়েছে দুস্কৃতিরা । সবমিলিয়ে খোয়া যাওয়া সম্পদের দাম লক্ষাধিক টাকা হবে” । বিষ্ণুপুর থানার তরফে পুলিশ জানিয়েছে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে । দুস্কৃতিদের চিহ্নিত করার জন্য এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে ।

 

উল্লেখ্য,  বাঁকুড়ার পাঁচশো বছরের প্রাচীন মন্দিরে দুঃসাহসিক চুরি। পাঁচশো বছরের প্রাচীন সাক্ষীগোপাল মন্দিরের বিগ্রহে থাকা দামী সোনা ও রুপার অলঙ্কার চুরি করে চম্পট দিল চোরের দল । বৃহস্পতিবার সকালে মন্দিরে পুজো করতে গিয়ে ঘটনার কথা জানতে পারেন মন্দিরের সেবাইত । বিষ্ণুপুর শহরের এই ঘটনাকে ঘিরে ছড়িয়ে পড়ে চাঞ্চল্য । খবর পেয়ে বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করে ।বিষ্ণুপুর শহরের সাত নম্বর ওয়ার্ডে রয়েছে সাক্ষীগোপাল মন্দির ।

 

মল্ল রাজাদের আমলে প্রতিষ্ঠিত এই মন্দিরে রয়েছে রাধামাধবের বিগ্রহ । দুটি বিগ্রহই সোনা ও রুপোর অলঙ্কারে সজ্জিত ছিল । কথিত আছে মল্ল রাজ বীর হাম্বির স্বয়ং দামী ধাতু দিয়ে নুপুর তৈরি করিয়ে এই মন্দিরে এসে রাধামাধবের পায়ে পরিয়ে দিয়েছিলেন । তবে শুধু নুপুরই নয় গোপালের হাতে থাকা বাঁশিও ছিল মল্লরাজের দেওয়া । অন্যান্য দিনের মতো বৃহস্পতিবার সকালে মন্দিরের সেবাইত পুজো করতে গেলে তিনি দেখেন মন্দিরের মূল দরজায় দেওয়া তালা ভাঙ্গা অবস্থায় পড়ে রয়েছে ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top