জলের পাইপ ফেটে জলমগ্ন গোটা এলাকা, চরম দুর্ভোগে বাসিন্দারা

জলের পাইপ ফেটে জলমগ্ন গোটা এলাকা, চরম দুর্ভোগে বাসিন্দারা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
পাইপ

জলের পাইপ ফেটে জলমগ্ন গোটা এলাকা, চরম দুর্ভোগে বাসিন্দারা। ভোটের প্রচারে ব্যস্ত জনপ্রতিনিধিরা, ব্যস্ত প্রশাসন, অন্যদিকে তিন দিন ধরে জলের পাইপ ফেটে জলমগ্ন গোটা এলাকা, চরম দুর্ভোগে বাসিন্দারা।  বৃষ্টি কমে গেলেও, জলে টইটুম্বুর শান্তিপুর শহরের 3 নম্বর ওয়ার্ডের মোজাম্মেল হক রোডের পার্শস্ত খরজেলা মাঠ এবং সেই এলাকার ঢোকার প্রধান গলি।

 

এলাকাবাসীর দাবি রাস্তার পাশে লোহার যন্ত্রাংশ বিক্রির একটি দোকানে মাল তোলা নামানোর জন্য আসা লরির চাকায় চাপে জল সরবরাহের ওই প্রধান পাইপ টি ফেটে যায়। তিন দিন ধরে খবর দেওয়া সত্ত্বেও, নেওয়া হয়নি পৌরসভা থেকে কোনো ব্যবস্থা। যদিও ওই দোকান কর্তৃপক্ষ থেকে জানা যায়, তাদের দোকান বন্ধ অবস্থায় লরি আসলেও, খোলা অবস্থায় কোনো লরি আসেনা।

 

অন্যদিকে পৌরসভা কর্তৃক আজ সকালে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এলাকার প্রায় 70 বাড়ি পানীয় জল বিহীন অবস্থায় রয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে জল সংরক্ষণের জন্য সরকারি বিধি নিষেধ এবং সচেতনতা বার্তা শোনা গেলেও খোদ পৌরসভার উদাসীনতায় তিন দিন ধরে অপচয় হলো জল তাও আবার পানীয় জল। এলাকাবাসীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন চারিদিকে ভোট উৎসবে মেতেছে সকলে, নাগরিক পরিষেবা দেওয়ার মানসিকতা নেই কারোর তাই হয়তো এই উদাসীনতা।

 

আর ও পড়ুন     হিজাব পরা মেয়েই একদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী হবে, দাবি ওয়াইসির

 

উল্লেখ্য, জলের পাইপ ফেটে জলমগ্ন গোটা এলাকা, চরম দুর্ভোগে বাসিন্দারা। ভোটের প্রচারে ব্যস্ত জনপ্রতিনিধিরা, ব্যস্ত প্রশাসন, অন্যদিকে তিন দিন ধরে জলের পাইপ ফেটে জলমগ্ন গোটা এলাকা, চরম দুর্ভোগে বাসিন্দারা।  বৃষ্টি কমে গেলেও, জলে টইটুম্বুর শান্তিপুর শহরের 3 নম্বর ওয়ার্ডের মোজাম্মেল হক রোডের পার্শস্ত খরজেলা মাঠ এবং সেই এলাকার ঢোকার প্রধান গলি।এলাকাবাসীর দাবি রাস্তার পাশে লোহার যন্ত্রাংশ বিক্রির একটি দোকানে মাল তোলা নামানোর জন্য আসা লরির চাকায় চাপে জল সরবরাহের ওই প্রধান পাইপ টি ফেটে যায়।

 

তিন দিন ধরে খবর দেওয়া সত্ত্বেও, নেওয়া হয়নি পৌরসভা থেকে কোনো ব্যবস্থা। যদিও ওই দোকান কর্তৃপক্ষ থেকে জানা যায়, তাদের দোকান বন্ধ অবস্থায় লরি আসলেও, খোলা অবস্থায় কোনো লরি আসেনা।

 

অন্যদিকে পৌরসভা কর্তৃক আজ সকালে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এলাকার প্রায় 70 বাড়ি পানীয় জল বিহীন অবস্থায় রয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে জল সংরক্ষণের জন্য সরকারি বিধি নিষেধ এবং সচেতনতা বার্তা শোনা গেলেও খোদ পৌরসভার উদাসীনতায় তিন দিন ধরে অপচয় হলো জল তাও আবার পানীয় জল। এলাকাবাসীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন চারিদিকে ভোট উৎসবে মেতেছে সকলে, নাগরিক পরিষেবা দেওয়ার মানসিকতা নেই কারোর তাই হয়তো এই উদাসীনতা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top