পারিবারিক অশান্তি প্যাসেঞ্জার ট্রেনে ঝাঁপ টোটো চালকের। বৃহস্পতিবার সকালে জলপাইগুড়ি শহরের চার নম্বর রেল গুমটিতে হোদিবাড়ি নিউ জলপাইগুড়ি গামী প্যাসেঞ্জার ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দেয় এক ব্যাক্তি,মৃত ব্যাক্তির নাম জীবন দে, শহরের মাসকলাই বাড়ি এলাকার বাসিন্দা, পেশায় টোটো চালক, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় বলে প্রাথমিক অনুমান এলাকাবাসীর, ইতিমধ্যে কোটওয়ালি থানার পুলিশ মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
ঘটনা প্রসঙ্গে মৃত ব্যাক্তির স্ত্রী কল্পনা দে জানান, গত এক বছর থেকে তিনি স্বামীর সংসার ছেড়ে বাপের বাড়িতে থাকেন, আজ খবর পেয়ে এসেছেন, তবে যেহেতু এক বছর থেকে স্বামীর এবং শশুড় বাড়ির সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই তাই কি কারণে এমন ঘটনা ঘটালো তা বলতে পারছি না, তবে বাড়িতে মৃত জীবন দের মা বাবা, ভাই, ভাই বৌ সবাই আছে তারাই বলতে পারবে কেন এই পথ বেছে নিলো আমার স্বামী।
আরও পড়ুন – শুভেন্দু অধিকারীর কনভয়ে ট্রাকের ধাক্কা, অল্পের জন্য প্রানে রক্ষা পেলেন শুভেন্দু
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে জলপাইগুড়ি শহরের চার নম্বর রেল গুমটিতে হোদিবাড়ি নিউ জলপাইগুড়ি গামী প্যাসেঞ্জার ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দেয় এক ব্যাক্তি,মৃত ব্যাক্তির নাম জীবন দে, শহরের মাসকলাই বাড়ি এলাকার বাসিন্দা, পেশায় টোটো চালক, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় বলে প্রাথমিক অনুমান এলাকাবাসীর, ইতিমধ্যে কোটওয়ালি থানার পুলিশ মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
ঘটনা প্রসঙ্গে মৃত ব্যাক্তির স্ত্রী কল্পনা দে জানান, গত এক বছর থেকে তিনি স্বামীর সংসার ছেড়ে বাপের বাড়িতে থাকেন, আজ খবর পেয়ে এসেছেন, তবে যেহেতু এক বছর থেকে স্বামীর এবং শশুড় বাড়ির সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই তাই কি কারণে এমন ঘটনা ঘটালো তা বলতে পারছি না, তবে বাড়িতে মৃত জীবন দের মা বাবা, ভাই, ভাই বৌ সবাই আছে তারাই বলতে পারবে কেন এই পথ বেছে নিলো আমার স্বামী।