পার্সেল ভ্যানের পর স্করপিও গাড়িতে করে গরু পাচার

পার্সেল ভ্যানের পর স্করপিও গাড়িতে করে গরু পাচার

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

পার্সেল ভ্যানের পর স্করপিও গাড়িতে করে গরু পাচার। স্করপিও গাড়িতে করে চলছিল গরু পাচার। এমনই ঘটনা সামনে এলো। সূত্র মারফত খবর পেয়ে ঝাড়খণ্ডের মাইথন থানার পুলিশ নির্দিষ্ট চারচাকা গাড়িটিকে আটকায় দুইনম্বর জাতীয় সড়কের উপর। কালো কাঁচে ঢাকা স্করপিও গাড়ির দরজা খুলতেই চক্ষু চরক গাছ পুলিশের। স্করপিওর ভেতর ঠাসাঠাসি করে গরুকে ঢুকিয়ে রাখা হয়েছিল।

 

চালকের পেছনের সমস্ত সিট খুলে, সেখানেই গরুগুলিকে বেঁধে রাখা হয়েছিল। পুলিশ গাড়ি থেকে গরুগুলিকে উদ্ধারের সময় লক্ষ্য করে, গাড়ির মধ্যে থাকা একটি গরু মারা গিয়েছে। পশু চিকিৎসককে ডাকে পুলিশ। বাকি গরুগুলির চিকিৎসা করে ধানবাদের কাতরাসের গোশালায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনায় গাড়ি চালক ও খালাসীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, ঝাড়খন্ড নম্বরের ওই গাড়িটি রাঁচি এলাকার কোন একটি হাট থেকে গরুগুলি পশ্চিমবাংলার দিকে নিয়ে যাচ্ছিল।

 

বাংলা সীমানায় প্রবেশ করার আগেই মাইথন থানার পুলিশ তাদের ধরে ফেলে। এর মধ্যে তিনটি দুগ্ধজাত গরু ও একটি ছিল বলদ। পুলিশের দাবি, এগুলোকে পালনের জন্য নয় পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এর আগে মাইথন থানার পুলিশ পার্সেলভ্যান থেকে পাচার হওয়া গরু উদ্ধার করে। মাঝেমধ্যেই নাকা চেকিং চালিয়ে পিকআপ ভ্যান থেকে পাচার করা গরু উদ্ধার হয়। এর আগে পুরুলিয়ায় দুধের কন্টেনারে গরু পাওয়া গিয়েছিল এবার গরু পাওয়া গেলো স্করপিও গাড়ির ভেতর।

 

উল্লেখ্য, স্করপিও গাড়িতে করে চলছিল গরু পাচার। এমনই ঘটনা সামনে এলো। সূত্র মারফত খবর পেয়ে ঝাড়খণ্ডের মাইথন থানার পুলিশ নির্দিষ্ট চারচাকা গাড়িটিকে আটকায় দুইনম্বর জাতীয় সড়কের উপর। কালো কাঁচে ঢাকা স্করপিও গাড়ির দরজা খুলতেই চক্ষু চরক গাছ পুলিশের। স্করপিওর ভেতর ঠাসাঠাসি করে গরুকে ঢুকিয়ে রাখা হয়েছিল। চালকের পেছনের সমস্ত সিট খুলে, সেখানেই গরুগুলিকে বেঁধে রাখা হয়েছিল। পুলিশ গাড়ি থেকে গরুগুলিকে উদ্ধারের সময় লক্ষ্য করে, গাড়ির মধ্যে থাকা একটি গরু মারা গিয়েছে।

আরও পড়ুন – খেলার মাধ্যমে প্রয়াত খেলোয়াড়ের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

পশু চিকিৎসককে ডাকে পুলিশ। বাকি গরুগুলির চিকিৎসা করে ধানবাদের কাতরাসের গোশালায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনায় গাড়ি চালক ও খালাসীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, ঝাড়খন্ড নম্বরের ওই গাড়িটি রাঁচি এলাকার কোন একটি হাট থেকে গরুগুলি পশ্চিমবাংলার দিকে নিয়ে যাচ্ছিল। বাংলা সীমানায় প্রবেশ করার আগেই মাইথন থানার পুলিশ তাদের ধরে ফেলে।

 

এর মধ্যে তিনটি দুগ্ধজাত গরু ও একটি ছিল বলদ। পুলিশের দাবি, এগুলোকে পালনের জন্য নয় পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top