বিয়ের পিঁড়িতে না বসেও মা হওয়ার কথা ঘোষণা করলেন অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর। কোনও রাখঢাক না করেই সাফ জানালেন, তিনি মা হতে চলেছেন। কবে সন্তানের জন্ম দেবেন তা অবশ্য জানাননি। তবে খুব তাড়াতাড়ি যে তিনি এক সন্তান দত্তক তিনি চলেছেন, সেই ঘোষণা করলেন স্বরা।
সেন্ট্রাল অ্যাডপশন রিসোর্স অথরিটি-র সঙ্গে ইতিমধ্যেই আলোচনা সেরে ফেলেছেন স্বরা। একটি সন্তান দত্তক নেবেন বলে ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন অভিনেত্রী। দিন কয়েকের অপেক্ষার পরেই স্বরার জীবন আলো করে নতুন অতিথির আগমন ঘটবে। স্বরা জানিয়েছেন, ‘সবসময় সুন্দর একটি পরিবার এবং সুস্থ সন্তান চেয়েছি। কাউকে দত্তক নেওয়া একসঙ্গে এই দুই ইচ্ছে পূরণ করে। আমি ভাগ্যবান, আমার দেশ ভারত অবিবাহিত নারীকেও দত্তক নেওয়ার অনুমতি দেয়।’
‘তন্নু ওয়েডস মন্নু’ সিনেমার শুটিংয়ের সময় লেখক হিমাংশু শর্মার সঙ্গে প্রেম শুরু স্বরার। ঘনিষ্ঠতা বাড়ায় তাঁকেই বিয়ে করার কথা ভেবেছিলেন অভিনেত্রী। সাহস করে বিয়ের প্রস্তাবও দিয়েছিলেন। কিন্তু স্বরাকে বিয়ে করতে মুখের উপর না করে দেন হিমাংশু। সম্পর্ক ভাঙার পর কনিকা ধিঁলো নামে এক লেখিকাকে বিয়ে করেন তিনি।
আর ও পড়ুন গাছে ফলে নারী ফল! অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি
বিচ্ছেদ এবং হিমাংশুর বিয়ে করাকে সহজে মানতে পারেননি অভিনেত্রী। এতটাই আঘাত পেয়েছিলেন, একবার টুইটারে হিমাংশুর নাম উল্লেখ না করেই কু মন্তব্য করেছিলেন তিনি। এরপর সম্প্রতি শিশুদের একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে হাজির হয়েছিলেন স্বরা। তারপরেই মা হওয়ার ইচ্ছা চেপে বসে তাঁর উপর।
যদিও এখনও পর্যন্ত নিজে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেননি অভিনেত্রী। আপাতত কারও সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক নেই তাঁর। সুস্মিতা সেন, সানি লিওনি, রবিনা ট্যান্ডন, একতা কপূর, নীলম কোঠারিদের অনুসরণ করেই এক সাহসী সিদ্ধান্ত নিলেন স্বরা।
উল্লেখ্য, বিয়ের পিঁড়িতে না বসেও মা হওয়ার কথা ঘোষণা করলেন অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর। কোনও রাখঢাক না করেই সাফ জানালেন, তিনি মা হতে চলেছেন। কবে সন্তানের জন্ম দেবেন তা অবশ্য জানাননি। তবে খুব তাড়াতাড়ি যে তিনি এক সন্তান দত্তক তিনি চলেছেন, সেই ঘোষণা করলেন স্বরা।
সেন্ট্রাল অ্যাডপশন রিসোর্স অথরিটি-র সঙ্গে ইতিমধ্যেই আলোচনা সেরে ফেলেছেন স্বরা। একটি সন্তান দত্তক নেবেন বলে ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন অভিনেত্রী। দিন কয়েকের অপেক্ষার পরেই স্বরার জীবন আলো করে নতুন অতিথির আগমন ঘটবে। স্বরা জানিয়েছেন, ‘সবসময় সুন্দর একটি পরিবার এবং সুস্থ সন্তান চেয়েছি। কাউকে দত্তক নেওয়া একসঙ্গে এই দুই ইচ্ছে পূরণ করে। আমি ভাগ্যবান, আমার দেশ ভারত অবিবাহিত নারীকেও দত্তক নেওয়ার অনুমতি দেয়।’