পিওন, গাড়িচালক ও নিরাপত্তারক্ষী পদের জন্য আবেদন জমা দিয়েছেন ইঞ্জিনিয়ার ও পিএইচডি ডিগ্রিধারীরা। পিওন, গাড়িচালক ও নিরাপত্তারক্ষী পদে মাত্র ১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আর এই ১৫টি শূন্যপদের বিপরীতে আবেদন জমা দিয়েছেন প্রায় ১১ হাজার প্রার্থী। পিওন পদে চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা দশম শ্রেণি পাস চাওয়া হলেও স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডি, এমবিএ, ইঞ্জিনিয়ারিং পাস, এমনকি আইন পাস ও বিচারক পদে নিয়োগ হওয়ার অপেক্ষায় থাকা ব্যক্তিরাও আবেদন করেছেন।
চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশে। এর মাধ্যমে মূলত রাজ্যটির কর্মসংস্থানের ভয়ঙ্কর চিত্র উঠে এসেছে। মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে সম্প্রতি পিওন, গাড়িচালক ও নিরাপত্তারক্ষী পদে জনবল নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়। গত শনিবার ও রোববার সেই পদে আবেদন ও পরীক্ষা দিতেই ভিড় জমান প্রায় ১১ হাজার প্রার্থী। শুধু মধ্যপ্রদেশ থেকেই নয়, পার্শ্ববর্তী উত্তর প্রদেশ থেকেও অনেকে সেখানে চাকরির পরীক্ষা দিতে যান।
আর ও পড়ুন দীঘা সমুদ্র পাড়ের হোটেল রেস্তোরাঁ’য় আচমকাই খাদ্য দফতরের হানা
চাকরির পরীক্ষা দিতে সেখানে যাওয়া এক যুবক জানান, তিনি বিজ্ঞানে স্নাতক, কিন্তু আবেদন করেছেন পিওন পদের জন্য। যাদের পিএইচডি রয়েছে, তারাও এই লাইনে দাঁড়িয়েছেন বলে জানা যায়। অন্যদিকে আইন বিভাগ থেকে পাস করা এক যুবক গাড়ি চালকের পদে আবেদন করেছেন। কিছুদিনের মধ্যে তিনি বিচারক হওয়ার পরীক্ষায় অংশ নেবেন। তিনি বলেন, ‘টাকার এতো অভাব যে বই কেনার টাকাও থাকে না। ভাবলাম এখানে চাকরি পেয়ে গেলে যদি কিছুটা অর্থ সংকট দূর করতে পারি।’
উল্লেখ্য, পিওন, গাড়িচালক ও নিরাপত্তারক্ষী পদের জন্য আবেদন জমা দিয়েছেন ইঞ্জিনিয়ার ও পিএইচডি ডিগ্রিধারীরা। পিওন, গাড়িচালক ও নিরাপত্তারক্ষী পদে মাত্র ১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আর এই ১৫টি শূন্যপদের বিপরীতে আবেদন জমা দিয়েছেন প্রায় ১১ হাজার প্রার্থী। পিওন পদে চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা দশম শ্রেণি পাস চাওয়া হলেও স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডি, এমবিএ, ইঞ্জিনিয়ারিং পাস, এমনকি আইন পাস ও বিচারক পদে নিয়োগ হওয়ার অপেক্ষায় থাকা ব্যক্তিরাও আবেদন করেছেন।
চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশে। এর মাধ্যমে মূলত রাজ্যটির কর্মসংস্থানের ভয়ঙ্কর চিত্র উঠে এসেছে। মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে সম্প্রতি পিওন, গাড়িচালক ও নিরাপত্তারক্ষী পদে জনবল নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়। গত শনিবার ও রোববার সেই পদে আবেদন ও পরীক্ষা দিতেই ভিড় জমান প্রায় ১১ হাজার প্রার্থী। শুধু মধ্যপ্রদেশ থেকেই নয়, পার্শ্ববর্তী উত্তর প্রদেশ থেকেও অনেকে সেখানে চাকরির পরীক্ষা দিতে যান।