কোমরে পিস্তল গুঁজে বিয়ে বাড়িতে নাচ করতে গিয়ে শ্রীঘরে বিহারের বরযাত্রী। কোমরে পিস্তল গুঁজে বিয়ে বাড়িতে নাচ করতে গিয়ে বিপত্তি ঘটলো। খবর পেয়ে সেই বিয়ে বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। বিহার থেকে বিয়ে বাড়িতে ভোজ খেতে আসা এক যুবককে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করে মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ। ধৃত যুবকের বাড়ি বিহারে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার তুলসিহাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের মাখনা কুইলিপাড়া এলাকায়।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতের নাম সঞ্জয় রজক (৩৫) । ধৃতের বাড়ি বিহারের আমদাবাদ থানার রঘুনাথপুর গ্ৰামে। জিতের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি সেভেন এমএম পিস্তল এবং কার্তুজ। পুলিশ জানিয়েছে, হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকায় বিয়ের আসর বসেছিল, সেখান থেকে বিহারের সীমান্তের দূরত্ব মাত্র চার কিলোমিটার।
এদিন বিয়েবাড়ির আসলেই নাচানাচি সময় ওই যুবকের কোমরে পিস্তল থাকার বিষয়টি কয়েকজন দেখে ফেলে। এরপর গোপনে তারা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই যুবককে তল্লাশি করার পরই তার কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্রটি উদ্ধার হয়। ওই যুবক কি কারনে বিয়ে বাড়িতে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে এসেছিল সেই সম্পর্কে অবশ্য পরিষ্কার করে কিছু জানতে পারে নি পুলিশ।
আর ও পড়ুন ওঝার কেরামতিতে মৃত্যু হলো সাপে কামড়ানো গৃহবধুর
বৃহস্পতিবার ধৃত ওই যুবককে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চাচোল মহকুমা আদালতে পেশ করেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানা পুলিশ পাঁচ দিনের পুলিশি হেফাজত চেয়ে সংশ্লিষ্ট আদালতে আবেদন জানিয়েছে তদন্তকারী পুলিশ কর্তারা পাশাপাশি পুরো ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, কোমরে পিস্তল গুঁজে বিয়ে বাড়িতে নাচ করতে গিয়ে শ্রীঘরে বিহারের বরযাত্রী। কোমরে পিস্তল গুঁজে বিয়ে বাড়িতে নাচ করতে গিয়ে বিপত্তি ঘটলো। খবর পেয়ে সেই বিয়ে বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। বিহার থেকে বিয়ে বাড়িতে ভোজ খেতে আসা এক যুবককে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ। ধৃত যুবকের বাড়ি বিহারে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার তুলসিহাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের মাখনা কুইলিপাড়া এলাকায়।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতের নাম সঞ্জয় রজক (৩৫) । ধৃতের বাড়ি বিহারের আমদাবাদ থানার রঘুনাথপুর গ্ৰামে। জিতের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি সেভেন এমএম পিস্তল এবং কার্তুজ। পুলিশ জানিয়েছে, হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকায় বিয়ের আসর বসেছিল, সেখান থেকে বিহারের সীমান্তের দূরত্ব মাত্র চার কিলোমিটার।