কালী পূজোর চক্ষুদানের সময়ে মুসলমানরা পীর বাবার মাজারে সিন্নি চড়ান। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পীঠস্থান দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের মনোহলি গ্রাম। প্রতিবছর দীপাবলির দিন মনোহলি গ্রামে পূজিত হয়ে আসছে শ্যামা কালী এবং নিদয়া কালী। প্রায় শতাধিক বছর ধরে দেবী এখানে তান্ত্রিক মতে পূজিত হয়ে আসছে।
গ্রামবাসীরা চাঁদা তুলে প্রতিবছর পূজোর আয়োজন করে থাকেন। মনোহলি গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন তাদের গ্রামের দুই কালী মাতা যথাক্রমে শ্যামা কালী এবং নিদয়া কালী পূজোর চক্ষুদানের পাঠাবলি চলাকালীন সময়ে স্থানীয় মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষরা তাদের পূজা স্থলের পাশে থাকা পীর বাবার মাজারে সিন্নি চড়ান এবং এরপর পীড় বাবার মাজারে কোরাণ পাঠ শেষ হতেই মনোহলি গ্রামের মা নিদয়া কালীকে গ্রামবাসীরা ময়দানে বের করে আনেন।
আর ও পড়ুন পাহাড়ে এখনও অব্যাহত ধস, রীতিমত আতঙ্কে পাহাড়বাসী
পূজা উপলক্ষ্যে গ্রামে বসে মেলাও। মেলায় আনন্দভাগ করে নিতে শরিক হন স্থানীয় এলাকার মুসলমান সম্প্রদায়ের লোকেরাও। মনোহলি গ্রামের এই কালীপূজোকে ঘিরে উৎসব যেন স্মরণ করিয়ে দেয় ধর্ম যার যার – উৎসব সবার।
যদিও কোভিড পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে চলতি বছরের মনোহলি গ্রামের কালীপূজার উৎসবের জৌলুসতায় কাটছাট করেছেন উদ্যোক্তারাই। মনোহলি গ্রামের বাসিন্দা চঞ্চল দাস বলেন কোভিড পরিস্থিতির কারনে জৌলুসতায় কাটসাট হলেও পূজো হবে।
উল্লেখ্য, কালী পূজোর চক্ষুদানের সময়ে মুসলমানরা পীর বাবার মাজারে সিন্নি চড়ান। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পীঠস্থান দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের মনোহলি গ্রাম। প্রতিবছর দীপাবলির দিন মনোহলি গ্রামে পূজিত হয়ে আসছে শ্যামা কালী এবং নিদয়া কালী। প্রায় শতাধিক বছর ধরে দেবী এখানে তান্ত্রিক মতে পূজিত হয়ে আসছে।
গ্রামবাসীরা চাঁদা তুলে প্রতিবছর পূজোর আয়োজন করে থাকেন। মনোহলি গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন তাদের গ্রামের দুই কালী মাতা যথাক্রমে শ্যামা কালী এবং নিদয়া কালী পূজোর চক্ষুদানের পাঠাবলি চলাকালীন সময়ে স্থানীয় মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষরা তাদের পূজা স্থলের পাশে থাকা পীর বাবার মাজারে সিন্নি চড়ান এবং এরপর পীড় বাবার মাজারে কোরাণ পাঠ শেষ হতেই মনোহলি গ্রামের মা নিদয়া কালীকে গ্রামবাসীরা ময়দানে বের করে আনেন।