লক্ষ্মী পুজোকে কেন্দ্র করে চড়ছে বাজার দর, দেখে নিন বাজারদর । মানিব্যাগ পকেটে করে শুধু বাজার অবধি পৌঁছনো। তার পরেই মানি ব্যাগ থেকে হাত গলে হাওয়া। লক্ষ্মীর আরাধনায় শেষ মুহূর্তের বাজারে এমনই অভিজ্ঞতা আমবাঙালির।
ফল থেকে শাকসবজি, কোনও বাজারেই নিস্তার নেই। সব কিছুতেই যেন ছ্যাকা লাগছে। শহর থেকে মফস্সল, লক্ষ্মী পুজোর সামগ্রী জোগাড়ে হিমশম খেতে হচ্ছে বাঙ্গালিকে। ফলের বাজারে ঢুঁ মারা হয়, তবে দেখা যাবে খুচরো বাজারে আপেল বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ১২০ টাকায়। ভালো বেদানা ১৮০ টাকা। আতা ১৫০ এবং শসার কেজি ৫০ টাকা। বড় আকারের কলা চারটের দাম ২০ এবং ছোটটা প্রতি পাঁচটা বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়।
কাঁচা আনাজের বাজারেও দাম উর্ধমুখী। একে লক্ষ্মী পুজো তার উপর গত দুই দিন ধরে টিপ টিপ বৃষ্টি। বেগুন কেজি প্রতি ৮০ টাকা। ঢেঁড়শ ৬০ টাকা। পটল ৮০ টাকা এবং একটু ভালো সাইজের ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি ৪০ টাকায়। লঙ্কায় হাত দিলেই ঝাল লাগবে। কারণ, কেজি প্রতি লঙ্কা বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। বাজারে বহু লোককেই বলতে শোনা গেছে গতবারের মতো এবার আর লক্ষ্মীপূজায় প্রসাদ খেতে সকলকে বলা সম্ভব হচ্ছে না।
আর ও পড়ুন দুর্যোগ বাড়ছে রাজ্যে, আজ বাড়বে বৃষ্টির পরিমান
রাজ্য জুড়ে এই কাঁচা আনাজের মূল্য বৃদ্ধির পেছনে অনেকেই মনে করেছেন জ্বালানির দাম এবং অতিবৃষ্টিকেই। স্বাভাবিকভাবেই পেট্রোল, ডিজেলের এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির ফলে পরিবহন খরচ অনেকটাই বেড়ে গেছে। যার প্রভাব পড়েছে বাজারে।
একই সঙ্গে অতি বৃষ্টিতে নিচু এলাকায় ক্ষেতগুলিতে জল জমে যাওয়ার কারণে সবজি খুবই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাজারের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে হতে কালীপূজা চলে আসবে বলে মনে করছেন অনেকে। কারণ, ওই সময় থেকে শীতের ফসল ঢোকা শুরু হবে। তখন থেকেই মধ্যবিত্তের স্বস্তি মিলতে পারে বাজারে।
উল্লেখ্য, ফল থেকে শাকসবজি, কোনও বাজারেই নিস্তার নেই। সব কিছুতেই যেন ছ্যাকা লাগছে। শহর থেকে মফস্সল, লক্ষ্মী পুজোর সামগ্রী জোগাড়ে হিমশম খেতে হচ্ছে বাঙ্গালিকে। ফলের বাজারে ঢুঁ মারা হয়, তবে দেখা যাবে খুচরো বাজারে আপেল বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ১২০ টাকায়। ভালো বেদানা ১৮০ টাকা। আতা ১৫০ এবং শসার কেজি ৫০ টাকা। বড় আকারের কলা চারটের দাম ২০ এবং ছোটটা প্রতি পাঁচটা বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়। কাঁচা আনাজের বাজারেও দাম উর্ধমুখী। একে লক্ষ্মী পুজো তার উপর গত দুই দিন ধরে টিপ টিপ বৃষ্টি। বেগুন কেজি প্রতি ৮০ টাকা। ঢেঁড়শ ৬০ টাকা। পটল ৮০ টাকা এবং একটু ভালো সাইজের ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি ৪০ টাকায়। লঙ্কায় হাত দিলেই ঝাল লাগবে। কারণ, কেজি প্রতি লঙ্কা বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। বাজারে বহু লোককেই বলতে শোনা গেছে গতবারের মতো এবার আর লক্ষ্মীপূজায় প্রসাদ খেতে সকলকে বলা সম্ভব হচ্ছে না।