পুরভোটের আগে দলীয় পতাকা লাগিয়ে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প। বিতর্ক শুরু শিলিগুড়ি বাঘাযতীন কলোনীতে।ইংরেজী বছরের শুরুতে,এই প্রথম শুরু হল”দুয়ারে সরকার”ক্যাম্প।শহর শিলিগুড়ি জুড়ে বিভিন্ন এলাকায় হচ্ছে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প।শহর শিলিগুড়ির ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের,বাঘাযতীন কলোনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠেও শুরু হয়েছে এই ক্যাম্প।
স্থানীয়দের অভিযোগ,স্কুল চত্বরে দলীয় পতাকা লাগিয়ে সহায়তা ক্যাম্প তৈরি করেছে শাসক দলের কর্মিরা।যা নিয়ে,বিতর্কের দানা বাঁধে।এবিষয়ে ক্যাম্পের আধিকারিক রাকেশ দে জানান,”বিষয়টি পুর-কমিশনারকে জানিয়েছি।দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।”খবর পেয়ে দ্রুত ঐ ক্যাম্পে পৌঁছান শিলিগুড়ি মহকুমাশাসক শ্রীনিবাস ভেঙ্কটরাও পাটিল।দ্রুত দলীয় পতাকা খুলে ফেলার নির্দেশ দেন তিনি।
এধরনের ঘটনা যাতে পুনরাবৃত্তি না ঘটে,সেবিষয়েও নজরদারি করবার নির্দেশ দেন প্রশাসনিক আধিকারিকদের।দুয়ারে সরকার ক্যাম্প পরিদর্শনও করেন তিনি। তিনি বলেন,”বিষয়টি নজরে আসতেই,খুলে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।আপনারা দেখলেন,সকল দলীয় পতাকাই খুলে ফেলা হয়েছে।”এছাড়াও এবারের ক্যাম্পে,কৃষকবন্ধু ক্রেডিট কার্ড,মৎসজিবীদের ক্রেডিট কার্ড সহ বেশ কয়েকটি প্রকল্প সংযোজন হয়েছে।বিষয়ে স্থানীয় ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম কাউন্সিলর মুন্সী নুরুল ইসলাম বলেন,”দলীয় পতাকা নিয়ে,সরকারি প্রকল্পের ক্যম্প বসবে?
আর ও পড়ুন নিজের হাতেই পোস্টার লাগিয়ে প্রচার শুরু করলেন রবীন্দ্রনাথ ঘোষ
এবিষয়টা কোনওমতে মানা যায়না।বিষয়টি নিয়ে,পুর-কমিশনারকে জানিয়েছি। ভাবি মেয়র গৌতম দেবকেও ফোনে জানিয়েছি।এধরনের পরিবেশ আগে কখনও ছিল না।বিষয়টি প্রশাসনিকভাবে দেখা উচিৎ।
উল্লেখ্য, পুরভোটের আগে দলীয় পতাকা লাগিয়ে দুয়ারে সরকার ক্যম্প। বিতর্ক শুরু শিলিগুড়ি বাঘাযতীন কলোনীতে।ইংরেজী বছরের শুরুতে,এই প্রথম শুরু হল”দুয়ারে সরকার”ক্যাম্প।শহর শিলিগুড়ি জুড়ে বিভিন্ন এলাকায় হচ্ছে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প।শহর শিলিগুড়ির ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের,বাঘাযতীন কলোনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠেও শুরু হয়েছে এই ক্যাম্প।
স্থানীয়দের অভিযোগ,স্কুল চত্বরে দলীয় পতাকা লাগিয়ে সহায়তা ক্যাম্প তৈরি করেছে শাসক দলের কর্মিরা।যা নিয়ে,বিতর্কের দানা বাঁধে।এবিষয়ে ক্যাম্পের আধিকারিক রাকেশ দে জানান,”বিষয়টি পুর-কমিশনারকে জানিয়েছি।দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।”খবর পেয়ে দ্রুত ঐ ক্যাম্পে পৌঁছান শিলিগুড়ি মহকুমাশাসক শ্রীনিবাস ভেঙ্কটরাও পাটিল।দ্রুত দলীয় পতাকা খুলে ফেলার নির্দেশ দেন তিনি।
এধরনের ঘটনা যাতে পুনরাবৃত্তি না ঘটে,সেবিষয়েও নজরদারি করবার নির্দেশ দেন প্রশাসনিক আধিকারিকদের।দুয়ারে সরকার ক্যাম্প পরিদর্শনও করেন তিনি। তিনি বলেন,”বিষয়টি নজরে আসতেই,খুলে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।আপনারা দেখলেন,সকল দলীয় পতাকাই খুলে ফেলা হয়েছে।”এছাড়াও এবারের ক্যাম্পে,কৃষকবন্ধু ক্রেডিট কার্ড,মৎসজিবীদের ক্রেডিট কার্ড সহ বেশ কয়েকটি প্রকল্প সংযোজন হয়েছে।বিষয়ে স্থানীয় ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম কাউন্সিলর মুন্সী নুরুল ইসলাম বলেন,”দলীয় পতাকা নিয়ে,সরকারি প্রকল্পের ক্যম্প বসবে?