পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ধৃত ৩ তৃণমূল নেতা-কর্মী। বসিরহাটের মিনাখাঁ থানার চাপালি গ্রাম পঞ্চায়েতের চাপালি গ্রামের ঘটনা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে এদিন রাতে ওই এলাকায় আদালতের সমনপ্রাপ্ত অভিযুক্ত সাইফুদ্দিন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করতে গিয়েছিল মিনাখাঁ থানার পুলিশ। তাকে গ্রেফতার করতে গেলে স্থানীয় তৃণমূল নেতাকর্মীদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়ে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর সাইফুদ্দিন মোল্লাকে গ্রেপ্তারের সময় বাধা সৃষ্টি করে তিন তৃণমূল নেতা-কর্মী। ঘটনায় মিনাখাঁ ব্লক তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি আশরাফুল ইসলাম লস্কর, চাঁপালি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান আব্দুল হামিদ আলী মোল্লা ও তৃণমূল কর্মী আমিরুল মোল্লাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে সাইফুদ্দিন মোল্লা নামক ঐ অভিযুক্তকে আদালতের সমন পাওয়ার পর থেকে খুঁজছিল মিনাখাঁ থানার পুলিশ।
এদিন তাকে গ্রেফতার করতে গেলেই পুলিশের সঙ্গে বাক-বিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ে ওই তৃণমূল নেতি-কর্মী সহ বেশকিছু গ্রামবাসীরা। গ্রেপ্তারের পর বসিরহাট মহকুমা আদালতের বিচারকের কাছে আমিরুল মোল্লা ও আশরাফুল ইসলাম লস্করকে পাঁচ দিনের পুলিশি হেফাজত ও উপপ্রধান আব্দুল হামিদ আলি মোল্লাকে জেল হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছে পুলিশ। মারামারির অপরাধে জড়িত আদালতের সমন প্রাপ্ত সাইফুদ্দিন মোল্লাকে পুলিশ গ্রেফতার করতে গিয়ে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বাধার মুখে পড়ায় যথেষ্টই চাপে পড়েছে মিনাখাঁর শাসক দল।
আরও পড়ুন – ঘুরতে যাওয়ার নাম করে এক পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রীকে পাট খেতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ
উল্লেখ্য, পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ধৃত ৩ তৃণমূল নেতা-কর্মী। বসিরহাটের মিনাখাঁ থানার চাপালি গ্রাম পঞ্চায়েতের চাপালি গ্রামের ঘটনা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে এদিন রাতে ওই এলাকায় আদালতের সমনপ্রাপ্ত অভিযুক্ত সাইফুদ্দিন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করতে গিয়েছিল মিনাখাঁ থানার পুলিশ। তাকে গ্রেফতার করতে গেলে স্থানীয় তৃণমূল নেতাকর্মীদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়ে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর সাইফুদ্দিন মোল্লাকে গ্রেপ্তারের সময় বাধা সৃষ্টি করে তিন তৃণমূল নেতা-কর্মী। ঘটনায় মিনাখাঁ ব্লক তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি আশরাফুল ইসলাম লস্কর, চাঁপালি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান আব্দুল হামিদ আলী মোল্লা ও তৃণমূল কর্মী আমিরুল মোল্লাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে সাইফুদ্দিন মোল্লা নামক ঐ অভিযুক্তকে আদালতের সমন পাওয়ার পর থেকে খুঁজছিল মিনাখাঁ থানার পুলিশ।
