এখানে কালীপ্রতিমা পূজিত হন দুর্গা প্রতিমা রূপে । খণ্ডঘোষ এলাকায়কালীপ্এরতিমা এখানে দুর্গা প্রতিমা রূপে পূজিতা হয় থাকে লক্ষ্মী সরস্বতী কার্তিক ও গণেশ। এই রকম ভাবেই প্রতিবছর পুজো হয়ে আসছে পূর্ব বর্ধমান খণ্ডঘোষ এর বড় মা কালী পুজোয়। এখানকার পুজো সরকারবাড়ি পুঁজো হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত।
জানা গিয়েছে যে সন্ধ্যার পুজোর সময় মা কালীকে দেয়া হয় মুড়ি-মুড়কি ও খই দেওয়া হয়।তবে কালীপুজোর দিন এখানে চণ্ডীপাঠ হয়। জাতি ধর্ম নির্বিশেষে বিভিন্ন এলাকা থেকে পুজো দেখতে ভিড় করেন। আরও জানা গিয়েছে যে পাথরের এই কালীমূর্তির বিসর্জন হয়না হয়না মোট পাঁচটা বলি হয় এই কালী পূজা উপলক্ষে। কথিত আছে প্রায় তিনশো বছরের অধিক সময় ধরে এই পুজো হয়ে আসছে।
আর ও পড়ুন আসছে ভুত! সবাই সাবধান
কথিত আছে যে মন্দিরের পূর্ব দিকে রয়েছে একটি পুকুর স্বপ্নাদেশ এরপর সেখান থেকে নাকি দেবীর আবির্ভাব হয়েছিল সরকার বাড়ির পূর্বপুরুষ বঙ্কিম সরকার জানিয়েছেন যে মন্দির প্রতিষ্ঠা করে পুজো শুরু করে ছিলাম। আরো কথিত যে একদিন তিনি বটগাছের নিচে ঘুমিয়ে ছিলেন তখন তিনি স্বপ্নাদেশ পান দেবী বলেন আমার প্রতিষ্ঠা করে পুজোর আয়োজন কর তারপর থেকেই এই পুজো করে আসছি তবে স্বপ্নাদেশে মা কালী আরও বলেছিলেন লক্ষ্মী সরস্বতী কার্তিক গণেশ ও দুই সেবিকা জয়া বিজয়াকে নিয়ে তিনি দীর্ঘদিন অভুক্ত রয়েছেন। ঘরের মেয়ে হিসেবে তিনি ঘরে ফিরতে চাইছেন চালভাজা মুড়ি আর চিনি তিনি সন্তুষ্ট থাকবেন সেই থেকে আজও এই পুজো হয়ে আসছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, আমাদের গ্রামের সব থেকে অলৌকিক কাহিনী নিয়ে এই সরকার বাড়ির পুজো হয়ে আসছে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রচুর মানুষ আসেন এবং বংশ পরস্পরায় রোহিত তুষার কান্তি বন্দ্যোপাধ্যায় পুজো করে থাকেন পুজোর ঘট বিসর্জন হয়না। যুগ যুগ ধরে আদি জলেই মায়ের পুজো হয়ে আসছে।
উল্লেখ্য, এখানে কালীপ্রতিমা পূজিত হন দুর্গা প্রতিমা রূপে । খণ্ডঘোষ এলাকায়কালীপ্এরতিমা এখানে দুর্গা প্রতিমা রূপে পূজিতা হয় থাকে লক্ষ্মী সরস্বতী কার্তিক ও গণেশ। এই রকম ভাবেই প্রতিবছর পুজো হয়ে আসছে পূর্ব বর্ধমান খণ্ডঘোষ এর বড় মা কালী পুজোয়। এখানকার পুজো সরকারবাড়ি পুঁজো হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত। জানা গিয়েছে যে সন্ধ্যার পুজোর সময় মা কালীকে দেয়া হয় মুড়ি-মুড়কি ও খই দেওয়া হয়।তবে কালীপুজোর দিন এখানে চণ্ডীপাঠ হয়।
জাতি ধর্ম নির্বিশেষে বিভিন্ন এলাকা থেকে পুজো দেখতে ভিড় করেন। আরও জানা গিয়েছে যে পাথরের এই কালীমূর্তির বিসর্জন হয়না হয়না মোট পাঁচটা বলি হয় এই কালী পূজা উপলক্ষে। কথিত আছে প্রায় তিনশো বছরের অধিক সময় ধরে এই পুজো হয়ে আসছে।