হাওড়া জেলায় ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে উদ্যোগী প্রশাসন । বন্যা এবং অতিবৃষ্টির কারণে হাওড়া জেলার একাধিক ব্লকে ধান উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। যার কারণে সহায়ক মূল্যে ধান কেনার ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা নিয়ে কিছুটা হলেও চিন্তায় জেলা প্রশাসন যদি জেলা প্রশাসনের আশা এবারেও ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা হবে’।
আগামী নভেম্বর মাস থেকে রাজ্যে সহায়ক মূল্যে ধান কেনা শুরু হচ্ছে। এবারেও ধান কেনার ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে সহায়ক মূল্য ১৯৪০ টাকা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ধান ক্রয় কেন্দ্রে ধান নিয়ে আসার জন্য চাষীদের অতিরিক্ত ২০ টাকা করে দেওয়া হবে।
প্রশাসন সূত্রে খবর ধান ক্রয় কেন্দ্র ছাড়াও কৃষি সমবায় কেন্দ্র ও স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মাধ্যমে ধান কেনা হবে। এবারে হাওড়া জেলা প্রশাসন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে ১ লক্ষ ৮১ হাজার মেট্রিক টন। যেটা গতবারে ও ছিল। যদিও এই বছর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়ে চিন্তায় ফেলেছে জেলা প্রশাসনকে।
আর ও পড়ুন অমিতাভ বচ্চনকে টেক্কা দিলো মুর্শিদাবাদের এই যুবক !
কারণ লক্ষ্যমাত্রা পূরণের একটা বড় অংশের ধান আসে আমতা উদয়নারায়নপুর ব্লক থেকে। এছাড়াও শ্যামপুর উলুবেড়িয়া বাগনান সহ জেলার বিভিন্ন ব্লক থেকে ধান কেনা হয়। কিন্তু এবারে আমতা ২ নং ব্লক উদয়নারায়নপুর ব্লকে বন্যার কারণে ধানের ক্ষতি চিন্তায় ফেলেছে প্রশাসনকে।
প্রশাসন সূত্রে খবর বন্যা এবং অতিবৃষ্টিতে দুটি ব্লকের প্রায় ৮ হাজার এক্টর জমির ধান নষ্ট হয়েছে। এছাড়াও আমতা ১ নং, শ্যামপুর সহ বিভিন্ন ব্লকে কিছুটা হলেও ধান উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। আর এটাই ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণে চিন্তা বাড়িয়েছে।
উল্লেখ্য, হাওড়া জেলায় ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে উদ্যোগী প্রশাসন । বন্যা এবং অতিবৃষ্টির কারণে হাওড়া জেলার একাধিক ব্লকে ধান উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। যার কারণে সহায়ক মূল্যে ধান কেনার ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা নিয়ে কিছুটা হলেও চিন্তায় জেলা প্রশাসন যদি জেলা প্রশাসনের আশা এবারেও ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা হবে’।