পৃথক ঘটনায় পূর্ব বর্ধমানে মৃত্যু হল এক মহিলা সহ তিনজনের। প্রথম ঘটনায় পারিবারিক অশান্তির জেরে বিষ খেয়ে আত্মঘাতি হলেন এক মহিলা। মৃতার নাম অনিমা রায়(৫৬)। তাঁর বাড়ি মন্তেশ্বরের মুরুলিয়ায়। বুধবার সকালে তিনি বাড়িতেই বিষ খান। তাঁকে প্রথমে মেমারি হাসপাতাল ও পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হলে সেখানেই ওইদিন বিকালে তিনি মারা যান। পারিবারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে পরিবারের দাবি। অপর একটি ঘটনায় বাড়ির পাশের গাছ থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হলো এক ব্যক্তির।
মৃতের নাম মাণিক দাস(৪০)। তাঁর বাড়ি হুগলির দশঘড়ায়। মৃতের পরিবার জানাচ্ছে, সোমবার বাড়ির বাইরে একটি নিম গাছে দড়ির ফাঁসে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হলে সেখানেই বৃহস্পতিবার ভোরে তিনি মারা যান। ঠিক কি কারণে এই আত্মহত্যা সেই বিষয়ে পরিবারের লোকজন সঠিক কিছু জানাতে পারেননি। অন্য একটি ঘটনায় পথ দূর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। মৃতের নাম রবি টুডু(৪০)।
তাঁর বাড়ি ভাতার থানার কাশিপুরে। রবিবার এক বন্ধুকে বাইকে চাপিয়ে যাওয়ার সময় সাহেবগঞ্জের কাছে তাঁর বাইকটি পিছলে যায়। দুজনেই পড়ে গিয়ে আহত হন। তাঁদের বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হলে সেখানেই বৃহস্পতিবার ভোরে রবি মারা যায়। আহত ব্যক্তির একটি পা ভেঙ্গে যায়।
আর ও পড়ুন নিজেদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে তৎপর সিজি ব্লকের বাসিন্দারা
উল্লেখ্য, পৃথক ঘটনায় পূর্ব বর্ধমানে মৃত্যু হল এক মহিলা সহ তিনজনের। প্রথম ঘটনায় পারিবারিক অশান্তির জেরে বিষ খেয়ে আত্মঘাতি হলেন এক মহিলা। মৃতার নাম অনিমা রায়(৫৬)। তাঁর বাড়ি মন্তেশ্বরের মুরুলিয়ায়। বুধবার সকালে তিনি বাড়িতেই বিষ খান। তাঁকে প্রথমে মেমারি হাসপাতাল ও পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হলে সেখানেই ওইদিন বিকালে তিনি মারা যান। পারিবারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে পরিবারের দাবি। অপর একটি ঘটনায় বাড়ির পাশের গাছ থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হলো এক ব্যক্তির।