Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন ঐন্দ্রিলা শর্মা

পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন ঐন্দ্রিলা শর্মা

পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন ঐন্দ্রিলা শর্মা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন ঐন্দ্রিলা শর্মা। ২০১৫ সাল থেকে জীবন মরণ লড়াই শুরু করেছিল ঐন্দ্রিলা তখন সে একাদশ শ্রেণির ছাত্রী সেই বয়সেই তার শরীরে দেখা দেয় মারন রোগ ক্যান্সার। ২০২১ শে আবার পা রাখেন টলিউডে ঐন্দ্রিলা শর্মা, কাজ শুরু করেন ধারাবাহিক সিরিয়ালে ।, কাজ করতে করতে আবার অসুস্থ হয়ে পড়ে অভিনেত্রী। কিছুদিন আগে দিদি নাম্বার ওয়ান শোতে দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন যে আমার যখন দ্বিতীয় দিনের কেমো চলছিল চোখ বন্ধ করেছিলাম। চোখ খুলেই দেখি আমার সামনে দাঁড়িয়ে সব্যসাচী।

 

এই সভ্যসাচী ছিলেন ঐন্দ্রিলার শক্তি ও সাহসের উৎস স্বীকার করেন অভিনেত্রী তিনি আরো বলেন আমার চিকিৎসা চলাকালীন অনেক কষ্ট পেয়েছি শারীরিক, কিন্তু মানসিক দিক দিয়ে আমি ছিলাম একদম তরতাজা। এক ফোঁটাও কষ্ট ছিল না আমার মনে,তার কারণ এই সব্যসাচী চৌধুরী। ঐন্দ্রিলা শর্মার বাড়ি বহরমপুরে, মৃত্যুকালে রেখে গেলেন মা বাবা দিদি এবং প্রেমিক সভ্যসাচী কে।

 

আজ একটা নাগাদ ঐন্দ্রিলার জীবনের পথ চলা থেমে গেল। ঐন্দ্রিলার মৃত্যুতে যেমন ভেঙে পড়েছে অভিনেত্রীর পরিবার তেমনি টালিপাড়া আজ স্তব্ধ ।কিছুদিন আগেই ঐন্দ্রিলা আছে থাকবে এই সব্যসাচীর পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে তার ভক্তরা দেখে কিছুটা আশ্বস্ত হয়েছিলেন, কিন্তু আজ দুপুর একটা নাগাদ সবাইকে ছেড়ে ঐন্দ্রিলা শর্মা ২৪ বছর বয়সেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন। গোটা বাংলা শোকস্তব্ধ।

আরও পড়ুন – বিয়ার নিয়ে বেচারা কাতার, মুসলিম রাষ্ট্রে খেলা আয়োজনে এবার ভাবতে হবে ফিফাকে

উল্লেখ্য, ২০১৫ সাল থেকে জীবন মরণ লড়াই শুরু করেছিল ঐন্দ্রিলা তখন সে একাদশ শ্রেণির ছাত্রী সেই বয়সেই তার শরীরে দেখা দেয় মারন রোগ ক্যান্সার। ২০২১ শে আবার পা রাখেন টলিউডে ঐন্দ্রিলা শর্মা, কাজ শুরু করেন ধারাবাহিক সিরিয়ালে ।, কাজ করতে করতে আবার অসুস্থ হয়ে পড়ে অভিনেত্রী। কিছুদিন আগে দিদি নাম্বার ওয়ান শোতে দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন যে আমার যখন দ্বিতীয় দিনের কেমো চলছিল চোখ বন্ধ করেছিলাম। চোখ খুলেই দেখি আমার সামনে দাঁড়িয়ে সব্যসাচী।

 

এই সভ্যসাচী ছিলেন ঐন্দ্রিলার শক্তি ও সাহসের উৎস স্বীকার করেন অভিনেত্রী তিনি আরো বলেন আমার চিকিৎসা চলাকালীন অনেক কষ্ট পেয়েছি শারীরিক, কিন্তু মানসিক দিক দিয়ে আমি ছিলাম একদম তরতাজা। এক ফোঁটাও কষ্ট ছিল না আমার মনে,তার কারণ এই সব্যসাচী চৌধুরী। ঐন্দ্রিলা শর্মার বাড়ি বহরমপুরে, মৃত্যুকালে রেখে গেলেন মা বাবা দিদি এবং প্রেমিক সভ্যসাচী কে। আজ একটা নাগাদ ঐন্দ্রিলার জীবনের পথ চলা থেমে গেল। ঐন্দ্রিলার মৃত্যুতে যেমন ভেঙে পড়েছে অভিনেত্রীর পরিবার তেমনি টালিপাড়া আজ স্তব্ধ ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top