পৃথিবীর শেষের সেই দিন কেমন হবে? জেনে নিন। যত দিন যাচ্ছে ততই এই পৃথিবী মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠছে। আগামীতে এমনও দিন আসবে যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে শ্বাস নেওয়ার মতো অক্সিজেন থাকবে না হয়তো। আদতে পৃথিবীকে ঘিরে থাকবে না কোনও বায়ুমণ্ডলই। সূর্যের প্রবল তাপে এবং ক্ষতিকর বিকীরণে ধ্বংস হয়ে যাবে ওজোন স্তর। বিরাজ করবে শুধু বিষাক্ত মিথেন গ্যাস। মানুষ তো বটেই, অল্প কিছু অণুজীব ছাড়া কোনও প্রাণী বা উদ্ভিদ বাঁচতে পারবে না এই গ্রহে।
আজ থেকে ২৪০ কোটি বছর আগে ঠিক এরকমই ছিল পৃথিবীর অবস্থা। ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয় এবং গড়ে ওঠে বায়ুমণ্ডল। যার ফলে সৌরজগতের এই একমাত্র গ্রহে প্রাণের বিকাশ হয়েছে। কিন্তু আরও ২০০ কোটি বছর পর কিন্তু সেই আগের মতো প্রাণহীন অবস্থা ফিরে আসবে। ফলে এখন থেকেই চলছে অন্য কোনও গ্রহে ঠাঁই নেওয়ার পরিকল্পনা।
আর ও পড়ুন পুজোতে প্রকট হচ্ছে দুর্যোগের আশঙ্কা, বৃষ্টির সঙ্গে হতে পারে ঝড়
নাসার ‘নেক্সাস ফর এক্সোপ্ল্যানেট সিস্টেম সায়েন্স’ প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত একটি গবেষণা এই সমস্ত কথা জানিয়েছে। গবেষণাটির দুই মূল মাথা আমেরিকার জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির ভূবিজ্ঞানী অধ্যাপক ক্রিস রেনহার্ড ও জাপানের তোহো বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞানী অধ্যাপক কাজুমি ওজাকি জাবি অবশ্য বলছেন, সূর্যের তাপে ভস্মীভূত হওয়ার অনেক আগেই মিথেন গ্যাসে ভরে যাবে পৃথিবী।
অক্সিজেনের লেশমাত্র না থাকায় প্রাণ স্তব্ধ হয়ে যাবে আমাদের সাধের পৃথিবী। অবশ্য ততদিনে পৃথিবীর রং আর নীল থাকবে না। মঙ্গলের মতোই লালচে কিংবা ধূসর রঙে পর্যবসিত হবে।
উল্লেখ্য, যত দিন যাচ্ছে ততই এই পৃথিবী মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠছে। আগামীতে এমনও দিন আসবে যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে শ্বাস নেওয়ার মতো অক্সিজেন থাকবে না হয়তো। আদতে পৃথিবীকে ঘিরে থাকবে না কোনও বায়ুমণ্ডলই। সূর্যের প্রবল তাপে এবং ক্ষতিকর বিকীরণে ধ্বংস হয়ে যাবে ওজোন স্তর। বিরাজ করবে শুধু বিষাক্ত মিথেন গ্যাস।
মানুষ তো বটেই, অল্প কিছু অণুজীব ছাড়া কোনও প্রাণী বা উদ্ভিদ বাঁচতে পারবে না এই গ্রহে। আজ থেকে ২৪০ কোটি বছর আগে ঠিক এরকমই ছিল পৃথিবীর অবস্থা। ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয় এবং গড়ে ওঠে বায়ুমণ্ডল। যার ফলে সৌরজগতের এই একমাত্র গ্রহে প্রাণের বিকাশ হয়েছে। কিন্তু আরও ২০০ কোটি বছর পর কিন্তু সেই আগের মতো প্রাণহীন অবস্থা ফিরে আসবে। ফলে এখন থেকেই চলছে অন্য কোনও গ্রহে ঠাঁই নেওয়ার পরিকল্পনা।