কাজ নেই পেট্রাপোলের কুলিদের, বন্দর কর্তৃপক্ষের দিকে তাকিয়ে তারা । করোনা অতিমারির জেরে দীর্ঘ প্রায় দু’বছর ধরে বন্ধ ছিল পেট্রাপোল সীমান্তে যাত্রী পারাপার। এই যাত্রী পারাপারকে ঘিরে অনেক মানুষের রুটিরুজি চলত পেট্রাপোল স্থলবন্দরে। বিশেষত যারা কুলির কাজ করেন তাদের রুটিরুজি ছিল এই পেট্রাপোল সীমান্তে যাত্রীদের জিনিসপত্র বয়ে নিয়ে যাওয়া। অথচ এখন যাত্রী পারাপার চলছে পেট্রাপোল সীমান্তে, কিন্তু কুলিদের কাজ করার অনুমতি দিচ্ছে না পেট্রাপোল সীমান্ত কর্তৃপক্ষ। ফলে স্বাভাবিকভাবেই রুটিরুজি হচ্ছেনা তাদের।
আজ পেট্রাপোল বন্দর কর্তৃপক্ষের সাথে এ বিষয়ে আলোচনা করতে আসেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের সদস্য উৎপল রায়। এই বিষয়ে উৎপল রায় বলেন পেট্রাপোল সীমান্তে প্রায় ৪০০ অধিক কুলি কাজ করেন। স্বাভাবিকভাবে এখন তারা কাজ করার অনুমতি পাচ্ছেন না। ফলে কষ্টে দিন কাটছে তাদের। তারা যাতে কাজ করতে পারে পুনরায় সেই বিষয়ে আজ আলোচনা হল। পেট্রাপোল বন্দর কতৃপক্ষ আশ্বাস দিয়েছেন করোনা পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হলেই আমরা কুলিদের কাজ করার অনুমতি দেব।
আর ও পড়ুন প্রেমের টানে বাংলাদেশ থেকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা
এ বিষয়ে ছয়ঘড়িয়া পঞ্চায়েত প্রধান প্রসেনজিৎ ঘোষ বলেন আমাদের এই পেট্রাপোল সীমান্তে চারশোরও বেশি কুলি দিনমজুরের কাজ করেন তাদের সংসার চলে। এই সীমান্তের উপর নির্ভর করে কিন্তু বিগত বছরগুলিতে করোনার ফলে স্বাভাবিকভাবেই তাদেরকে কাজ করার অনুমতি দিচ্ছিলেন না পেট্রাপোল সীমান্ত কর্তৃপক্ষ। আজ আলোচনার মাধ্যমে তারা আমাদেরকে আশ্বাস দিয়েছেন করোনারি কিছুটা কমলেও আমরা কুলিদেরকে পুনরায় কাজ করার অনুমতি দেবেন।
এ বিষয়ে কুলিরা জানান আমরা দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এখানে কাজ করতে পারছিনা করণা অতি মারির কারণে অনুমতি মিলছে না কাজ করার আজ উৎপল বাবু এসে আলোচনার মাধ্যমে কথা বলেছেন এবং আমাদেরকে আশ্বাস দিয়েছেন আমরা কাজ করতে পারবো। পুনরায় স্বাভাবিকভাবেই এই কথা শুনে ভালো লাগছে আমাদের।
উল্লেখ্য,কাজ নেই পেট্রাপোলের কুলিদের, বন্দর কর্তৃপক্ষের দিকে তাকিয়ে তারা । করোনা অতিমারির জেরে দীর্ঘ প্রায় দু’বছর ধরে বন্ধ ছিল পেট্রাপোল সীমান্তে যাত্রী পারাপার। এই যাত্রী পারাপারকে ঘিরে অনেক মানুষের রুটিরুজি চলত পেট্রাপোল স্থলবন্দরে। বিশেষত যারা কুলির কাজ করেন তাদের রুটিরুজি ছিল এই পেট্রাপোল সীমান্তে যাত্রীদের জিনিসপত্র বয়ে নিয়ে যাওয়া। অথচ এখন যাত্রী পারাপার চলছে পেট্রাপোল সীমান্তে, কিন্তু কুলিদের কাজ করার অনুমতি দিচ্ছে না পেট্রাপোল সীমান্ত কর্তৃপক্ষ। ফলে স্বাভাবিকভাবেই রুটিরুজি হচ্ছেনা তাদের। আজ পেট্রাপোল বন্দর কর্তৃপক্ষের সাথে এ বিষয়ে আলোচনা করতে আসেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের সদস্য উৎপল রায়।
এই বিষয়ে উৎপল রায় বলেন পেট্রাপোল সীমান্তে প্রায় ৪০০ অধিক কুলি কাজ করেন। স্বাভাবিকভাবে এখন তারা কাজ করার অনুমতি পাচ্ছেন না। ফলে কষ্টে দিন কাটছে তাদের। তারা যাতে কাজ করতে পারে পুনরায় সেই বিষয়ে আজ আলোচনা হল। পেট্রাপোল বন্দর কতৃপক্ষ আশ্বাস দিয়েছেন করোনা পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হলেই আমরা কুলিদের কাজ করার অনুমতি দেব।