শালী নদী থেকে সোনামুখী পৌরসভার এক স্থায়ী কর্মীর মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য সোনামুখীর শালী নদী থেকে শনিবার সকালে সোনামুখী পৌরসভার এক স্থায়ী কর্মীর মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে সাময়িক চাঞ্চল্য তৈরি হলো । মৃত ওই কর্মীর নাম চন্দ্রশেখর চন্দ্র । বয়স আনুমানিক ৫৫ বছর । বাড়ি সোনামুখী পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের রথীননগর এলাকায় ।
জানা যায় , চন্দ্রশেখর চন্দ্র সোনামুখী পৌরসভায় সাফাই বিভাগের একজন স্থায়ী কর্মী ছিলেন । গতকাল থেকে থেকে তিনি নিখোঁজ ছিয়েন এবং পরিবারের পক্ষ থেকে গতকাল রাত্রে থানায় একটি মিসিং ডায়েরি করা হয় । সে মোতাবেক পুলিশ খোঁজাখুঁজি করলেও তার খোঁজ পাওয়া যায়নি । অবশেষে শনিবার সকালে সোনামুখীর শালী নদীতে শালী ব্রিজ থেকে ৫০০ মিটার দূরে তার মৃতদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয় লোকজন । খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সোনামুখী থানার পুলিশ এবং মৃতদেহ উদ্ধার করে বিষ্ণুপুর জেলা হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় । তবে ঠিক কিভাবে পৌরসভার ওই কর্মীর মৃত্যু হল তদন্ত শুরু করেছে সোনামুখী থানার পুলিশ ।
আরও পড়ুন – গণেশ চতুর্থীর দিন ভুলেও করবেন না এই কাজ, জীবনে নেমে আসবে চরম দুর্দশা
উল্লেখ্য, শালী নদী থেকে সোনামুখী পৌরসভার এক স্থায়ী কর্মীর মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য সোনামুখীর শালী নদী থেকে শনিবার সকালে সোনামুখী পৌরসভার এক স্থায়ী কর্মীর মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে সাময়িক চাঞ্চল্য তৈরি হলো । মৃত ওই কর্মীর নাম চন্দ্রশেখর চন্দ্র । বয়স আনুমানিক ৫৫ বছর । বাড়ি সোনামুখী পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের রথীননগর এলাকায় । জানা যায় , চন্দ্রশেখর চন্দ্র সোনামুখী পৌরসভায় সাফাই বিভাগের একজন স্থায়ী কর্মী ছিলেন ।
গতকাল থেকে থেকে তিনি নিখোঁজ ছিয়েন এবং পরিবারের পক্ষ থেকে গতকাল রাত্রে থানায় একটি মিসিং ডায়েরি করা হয় । সে মোতাবেক পুলিশ খোঁজাখুঁজি করলেও তার খোঁজ পাওয়া যায়নি । অবশেষে শনিবার সকালে সোনামুখীর শালী নদীতে শালী ব্রিজ থেকে ৫০০ মিটার দূরে তার মৃতদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয় লোকজন । খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সোনামুখী থানার পুলিশ এবং মৃতদেহ উদ্ধার করে বিষ্ণুপুর জেলা হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় । তবে ঠিক কিভাবে পৌরসভার ওই কর্মীর মৃত্যু হল তদন্ত শুরু করেছে সোনামুখী থানার পুলিশ ।