রায়গঞ্জ পৌরসভার স্বাস্থ্য পরিষেবা উন্নতিতে দ্রুততা আনতে, রায়গঞ্জ পৌরসভাকে ৯ লক্ষ টাকা ব্যয়ে একটি অ্যাম্বুলেন্স তুলে দিলেন রায়গঞ্জেরই বাসিন্দা তথা অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপিকা মধুমিতা রায়। তাঁর এই সেবামূলক কাজকে স্বাগত জানিয়েছেন রায়গঞ্জ পৌরসভার মুখ্য পৌর প্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস সহ অন্যান্যরা। জানা গেছে, রায়গঞ্জ সুরেন্দ্রনাথ মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপিকা মধুমিতা রায় ২০১৬ সালে চাকুরী থেকে অবসর নেন। তাঁর ব্যবসায়ী স্বামী কাজল দে আগেি প্রয়াত হয়েছেন।
একমাত্র মেয়ে ঊর্মিমালা ইংল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা। মধুমিতা দেবীর আবাস কলেজের কাছেই রায়গঞ্জ শহরের সুদর্শনপুরে। শনিবার তিনি জানান, কিছুদিন আগে তিনি পৌরসভাকে আধুনিক মানের একটি অ্যাম্বুল্যান্স কিনতে প্রায় সাড়ে ৯ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন। এদিন আনুষ্ঠানিক ভাবে সেই এ্যাম্বুলেন্সটি পৌরসভার তুলে দেওয়া হয়। মধুমিতা দেবী বলেন, ‘কোভিডের দুঃসময়ে রায়গঞ্জ পৌরসভা খুব ভাল পরিষেবা দিয়েছে। জনসেবার কাজে সকলের উচিত সরকার স্বীকৃত প্রতিষ্ঠানগুলির পাশে থাকা। এই বার্তা দিতেই আমি এই এ্যাম্বুলেন্সটি তুলে দিলাম।
আরও পড়ুন – নেইমারকে নিয়ে ব্রাজিল শিবিরে সুখবর
তিনি জানান, তাঁর প্রয়াত বাবা নৈহাটির একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। তাঁর কাছ থেকেই তিনি শিক্ষা পেয়েছেন মানুষের পাশে থাকতে। বাবার আদর্শ মেনেই তিনি বছরভর অভাবী ও আর্ত মানুষের সেবা করে আসছেন নানা ভাবে। এই কাজে পাশে রয়েছেন তাঁর প্রাক্তন ছাত্ররাও। যাঁদের কেউ স্কুল শিক্ষক, কেউ বা কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। এদিকে সবুজ পতাকা নেড়ে এ্যাম্বুলেন্সের চলা শুরু করে পৌরসভার মুখ্য পৌর প্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, মধুমিতাদেবীর দেওয়া ৯ লক্ষ ৩৩ হাজার ৪৮৪ টাকায় কেনা অ্যাম্বুল্যান্স আমাদেরকে আরও ভালো স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে সহয়তা করবে।
উল্লেখ্য, রায়গঞ্জ পৌরসভার স্বাস্থ্য পরিষেবা উন্নতিতে দ্রুততা আনতে, রায়গঞ্জ পৌরসভাকে ৯ লক্ষ টাকা ব্যয়ে একটি অ্যাম্বুলেন্স তুলে দিলেন রায়গঞ্জেরই বাসিন্দা তথা অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপিকা মধুমিতা রায়। তাঁর এই সেবামূলক কাজকে স্বাগত জানিয়েছেন রায়গঞ্জ পৌরসভার মুখ্য পৌর প্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস সহ অন্যান্যরা। জানা গেছে, রায়গঞ্জ সুরেন্দ্রনাথ মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপিকা মধুমিতা রায় ২০১৬ সালে চাকুরী থেকে অবসর নেন। তাঁর ব্যবসায়ী স্বামী কাজল দে আগেি প্রয়াত হয়েছেন।