
দুয়ারে সরকার’ প্রকল্পের সাফল্যে খুশী মমতা। দুয়ারে সরকার’ প্রকল্পে দুর্দান্ত সাড়া মিলছে। এই শিবিরের সাফল্য নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। চলতি বছরের গত ১৬ আগস্ট থেকে এখনও পর্যন্ত ৩ কোটিরও বেশি মানুষ ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরে এসে নানা প্রকল্পের সুবিধা নিয়েছেন বলে টুইটে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি রাজ্য সরকারি আধিকারিকদের জানিয়েছেন শুভেচ্ছাও। শুক্রবার সকালে টুইটে মমতা লেখেন, ‘১৬ আগস্ট থেকে ৩ কোটিরও বেশি মানুষ ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরে এসেছেন। আমি অত্যন্ত খুশি। এই উদ্যোগকে সফল করার জন্য রাজ্য সরকারের সমস্ত কর্মী–আধিকারিকদের শুভেচ্ছা জানাই। বাংলার মানুষকেও জানাই ধন্যবাদ। কারণ, তাঁরা ক্যাম্পে এসে সমস্ত সুযোগ সুবিধা নিয়েছেন।’
আর ও পড়ুন গণেশ উৎসবের উদ্যাপনে বিধিনিষেধ জারি করেছে মহারাষ্ট্র সরকার
বিধানসভা নির্বাচনের আগে ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরের কথা ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। খাদ্যসাথী, স্বাস্থ্যসাথী, জাতিগত শংসাপত্র দান, শিক্ষাশ্রী, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, ঐক্যশ্রী, জয় জহর, ১০০ দিনের কাজ–সহ মোট ১০টি প্রকল্পকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
এই সব প্রকল্পগুলি সম্পর্কে অভাব-অভিযোগ শুনতে গ্রামীণ ও পুরসভা এলাকায় শিবির করার কথা জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছিল ‘দুয়ারে সরকার’ শিবির। সেই কথা মাথায় রেখেই গত ১৬ আগস্ট থেকে ‘দুয়ারে সরকার’ শিবির ফের চালু হয়। এবারও ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে ‘দুয়ারে সরকার’ প্রকল্প।
স্বাভাবিকভাবেই এই সাফল্যে খুশী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি এই সাফল্যের জন্য সরকারি স্তরের সংশ্লিষ্ট সকল আধিকারীকদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
শুক্রবার সকালে টুইটে মমতা লেখেন, ‘১৬ আগস্ট থেকে ৩ কোটিরও বেশি মানুষ ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরে এসেছেন। আমি অত্যন্ত খুশি। এই উদ্যোগকে সফল করার জন্য রাজ্য সরকারের সমস্ত কর্মী–আধিকারিকদের শুভেচ্ছা জানাই। বাংলার মানুষকেও জানাই ধন্যবাদ। কারণ, তাঁরা ক্যাম্পে এসে সমস্ত সুযোগ সুবিধা নিয়েছেন।
এই সব প্রকল্পগুলি সম্পর্কে অভাব-অভিযোগ শুনতে গ্রামীণ ও পুরসভা এলাকায় শিবির করার কথা জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছিল ‘দুয়ারে সরকার’ শিবির। সেই কথা মাথায় রেখেই গত ১৬ আগস্ট থেকে ‘দুয়ারে সরকার’ শিবির ফের চালু হয়। এবারও ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে ‘দুয়ারে সরকার’ প্রকল্প।
বিধানসভা নির্বাচনের আগে ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরের কথা ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। খাদ্যসাথী, স্বাস্থ্যসাথী, জাতিগত শংসাপত্র দান, শিক্ষাশ্রী, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, ঐক্যশ্রী, জয় জহর, ১০০ দিনের কাজ–সহ মোট ১০টি প্রকল্পকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।