জগদ্ধাত্রী পুজোর বিসর্জনে কড়া নজরদারিতে প্রতিটি ঘাট । করোনা আবহের কথা মাথাই রেখে আজ রবিবার থেকে জগদ্ধাত্রী পুজোর বিসর্জন করা হচ্ছে। প্রস্তুত সাবেক ফরাসডাঙা। বিসর্জনের সময় গঙ্গার পাড়ে জন সমাগমে জারি হয়েছে বিধিনিষেধ। এ বছর হবে না ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রাও। প্রতিমা বিসর্জন পর্ব চলবে দু’দিন ধরে। শারদোৎসব শেষ হলেও মন খারাপ হয় না চন্দননগরবাসীর। কারণ শুরু হয়ে যায় জগদ্ধাত্রী পুজোর দিন গোনা। রবিবার সেই পুজোর বিজয়া দশমী।
বিসর্জনের জন্য প্রস্তুত চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর মণ্ডপগুলি। কোনও কোনও বাড়ির প্রতিমাও ইতিমধ্যেই রওনা দিয়েছে গঙ্গার পাড়ে। আবার কোথাও চলছে সিঁদুর খেলা। মন খারাপের মাঝেও আবার শুরু পরের বছরের দিন গোনা। করোনা পরিস্থিতি এ বছর একটু স্বাভাবিক থাকায় গত বছরের মতো কড়া বিধিনিষেধ ছিল না। জমজমাটভাবে হয়েছে মণ্ডপসজ্জা এবং আলোকসজ্জা। শেষ বেলায় নৈশ কার্ফু উঠে যাওয়ায় দর্শকও সমাগম হয়েছে।
জানা গিয়েছে, ‘চন্দননগর এবং ভদ্রেশ্বরে কেন্দ্রীয় কমিটির ১৭১টি পুজোর মধ্যে আজ ৮০ টি প্রতিমা বিসর্জন হবে। ফুল, মালা এবং বেলপাতা একটি নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলতে বলা হয়েছে। চন্দননগরের রানিঘাটে ৩৪টি প্রতিমা বিসর্জন হবে। গঙ্গা দূষণ যাতে না হয় সে জন্য প্রতিমা বিসর্জনের পরেই কাঠামো তুলে নেওয়া হবে। মজুত রাখা হয়েছে ক্রেন।’
আর ও পড়ুন রোগীর পরিবারকে বাংলা বলায় হুমকি নার্সিংহোম কর্মীর
বিসর্জনকে কেন্দ্র করে বিশেষ পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে। চন্দননগরের ডেপুটি কমিশনার ভিদিত রাজ বুন্দেশ জানিয়েছেন, করোনাবিধি মেনে বিসর্জন করার কথা। যে ঘাটগুলিতে বিসর্জন হবে সেখানে বারোয়ারি কমিটিগুলিকে নির্দিষ্ট সময়ে বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ঘাটে ড্রোন ক্যামেরার মাধ্যমে চলবে নজরদারি। এছাড়াও এলাকাজুড়ে মোতায়েন রয়েছে বাহিনী।
উল্লেখ্য, করোনা আবহের কথা মাথাই রেখে আজ রবিবার থেকে জগদ্ধাত্রী পুজোর বিসর্জন করা হচ্ছে। প্রস্তুত সাবেক ফরাসডাঙা। বিসর্জনের সময় গঙ্গার পাড়ে জন সমাগমে জারি হয়েছে বিধিনিষেধ। এ বছর হবে না ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রাও। প্রতিমা বিসর্জন পর্ব চলবে দু’দিন ধরে। শারদোৎসব শেষ হলেও মন খারাপ হয় না চন্দননগরবাসীর। কারণ শুরু হয়ে যায় জগদ্ধাত্রী পুজোর দিন গোনা।
রবিবার সেই পুজোর বিজয়া দশমী। বিসর্জনের জন্য প্রস্তুত চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর মণ্ডপগুলি। কোনও কোনও বাড়ির প্রতিমাও ইতিমধ্যেই রওনা দিয়েছে গঙ্গার পাড়ে। আবার কোথাও চলছে সিঁদুর খেলা। মন খারাপের মাঝেও আবার শুরু পরের বছরের দিন গোনা। করোনা পরিস্থিতি এ বছর একটু স্বাভাবিক থাকায় গত বছরের মতো কড়া বিধিনিষেধ ছিল না। জমজমাটভাবে হয়েছে মণ্ডপসজ্জা এবং আলোকসজ্জা। শেষ বেলায় নৈশ কার্ফু উঠে যাওয়ায় দর্শকও সমাগম হয়েছে। জানা গিয়েছে, ‘চন্দননগর এবং ভদ্রেশ্বরে কেন্দ্রীয় কমিটির ১৭১টি পুজোর মধ্যে আজ ৮০ টি প্রতিমা বিসর্জন হবে।
ফুল, মালা এবং বেলপাতা একটি নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলতে বলা হয়েছে। চন্দননগরের রানিঘাটে ৩৪টি প্রতিমা বিসর্জন হবে। গঙ্গা দূষণ যাতে না হয় সে জন্য প্রতিমা বিসর্জনের পরেই কাঠামো তুলে নেওয়া হবে। মজুত রাখা হয়েছে ক্রেন।’