Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
Earthen lamps are losing ground due to the rumble of China lights

চায়না লাইটের রমরমার কারণে মাটির তৈরি প্রদীপ বাজার হারাচ্ছে

চায়না লাইটের রমরমার কারণে মাটির তৈরি প্রদীপ বাজার হারাচ্ছে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
প্রদীপ

চায়না লাইটের রমরমার কারণে মাটির তৈরি প্রদীপ বাজার হারাচ্ছে । চায়না লাইটের রমরমা বাজার হারিয়ে যেতে বসেছে মাটির তৈরি প্রদীপ কেশপুরের ও অকূলসাড়াগ্রামে উঠে এমন চিত্র। বর্তমান যুগে চায়না লাইটের রমরমা কারবার বাজার ছেয়ে গেছে। মাটির প্রদীপ কার্যত হারিয়ে যেতে বসেছে। এক কালে কালী পূজা উপলক্ষে মাটির প্রদীপের ঘনঘটা দেখা যেত বাড়ি থেকে শুরু করে পুজো মণ্ডপে।

 

সময় বদলেছে তাই সময়ের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে মানুষের সক আল্লাদও বদলে গেছে। কারণ আগেকার দিনে ধনতেরাসের সময় যেমন মানুষের সোনা কেনার চল ছিল। ঠিক শ্যামা পূজার দিনে মাটির প্রদীপে রংবাহারি সাজিয়ে তোলা হতো নিজের শখের বাড়ি কেউ।

 

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুর ব্লক এর ওকুল সারা গ্রামে মাটির তৈরি বিভিন্ন থেকে শুরু করে পসরা ভার এবং বিভিন্ন আসবাব তৈরি হয়। দীর্ঘ প্রায় ৩০ থেকে ৪০ বছর ধরে এখানে তৈরি হয় মাটির তৈরি বহু বড় বড় প্রতিমাও।

 

আর ও পড়ুন     অনলাইন গেমিং-এর বলি এক যুবক

 

অকুলসাড়া গ্রামের সন্ধ্যা রানী দাস জানান দীর্ঘ ৪০ বছরের উপর তিনি এই মাটির জিনিস বানিয়ে আসছেন। বর্তমান সমাজে এসে চায়না লাইটের বাজারে তাদের হাতে তৈরি মাটির প্রদীপ বিক্রি বাটা একেবারেই নেই বললেই চলে। তাই কিভাবে সংসার চালাবেন ভেবে পাচ্ছেন না মৃৎশিল্পীরা। পুজোকে মাত্র আর মাঝে একটি দিন কিন্তু তেমন খোদ্দের নেই মাটির তৈরি জিনিস নেওয়ার। তাই মন ভাঙ্গা হয়েও কাজের মধ্যে থাকতে হচ্ছে তাদের এই শিল্পীসত্তাকে বাঁচিয়ে রাখতে।

 

উল্লেখ্য, চায়না লাইটের রমরমার কারণে মাটির তৈরি প্রদীপ বাজার হারাচ্ছে । চায়না লাইটের রমরমা বাজার হারিয়ে যেতে বসেছে মাটির তৈরি প্রদীপ কেশপুরের ও অকূলসাড়াগ্রামে উঠে এমন চিত্র। বর্তমান যুগে চায়না লাইটের রমরমা কারবার বাজার ছেয়ে গেছে। মাটির প্রদীপ কার্যত হারিয়ে যেতে বসেছে।

 

এক কালে কালী পূজা উপলক্ষে মাটির প্রদীপের ঘনঘটা দেখা যেত বাড়ি থেকে শুরু করে পুজো মণ্ডপে। সময় বদলেছে তাই সময়ের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে মানুষের সক আল্লাদও বদলে গেছে। কারণ আগেকার দিনে ধনতেরাসের সময় যেমন মানুষের সোনা কেনার চল ছিল। ঠিক শ্যামা পূজার দিনে মাটির প্রদীপে রংবাহারি সাজিয়ে তোলা হতো নিজের শখের বাড়ি কেউ।  পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুর ব্লক এর ওকুল সারা গ্রামে মাটির তৈরি বিভিন্ন থেকে শুরু করে পসরা ভার এবং বিভিন্ন আসবাব তৈরি হয়। দীর্ঘ প্রায় ৩০ থেকে ৪০ বছর ধরে এখানে তৈরি হয় মাটির তৈরি বহু বড় বড় প্রতিমাও।

 

অকুলসাড়া গ্রামের সন্ধ্যা রানী দাস জানান দীর্ঘ ৪০ বছরের উপর তিনি এই মাটির জিনিস বানিয়ে আসছেন। বর্তমান সমাজে এসে চায়না লাইটের বাজারে তাদের হাতে তৈরি মাটির প্রদীপ বিক্রি বাটা একেবারেই নেই বললেই চলে। তাই কিভাবে সংসার চালাবেন ভেবে পাচ্ছেন না মৃৎশিল্পীরা। পুজোকে মাত্র আর মাঝে একটি দিন কিন্তু তেমন খোদ্দের নেই মাটির তৈরি জিনিস নেওয়ার। তাই মন ভাঙ্গা হয়েও কাজের মধ্যে থাকতে হচ্ছে তাদের এই শিল্পীসত্তাকে বাঁচিয়ে রাখতে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top