দেশের অর্ডিন্যান্স ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। দশমীর দিনেই অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টারি বোর্ডের জায়গাতে আরও সাতটি নতুন সামরিক সংস্থা দেশের জন্যে খুলে দেওয়া হল। আর এই উদ্বোধনের পরেই প্রধাণমন্ত্রী মোদী বলেন, সাতটি নতুন সংস্থা শুরু হওয়ার মধ্যে দিয়ে দেশের মোট ৪১টি অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টারি ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, আগামীদিনে এই সমস্ত সংস্থা সেনার শক্তি আরও বাড়াতে সাহায্য করবে। মোদীর মতে, নিজের শক্তিতেই বিশ্বের সর্বোচ্চ বলের অধিকারী হবে ভারতীয় সেনা। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর এই সমস্ত ক্ষেত্রে আপগ্রেডেশনের প্রয়োজনীয়তা ছিল। কিন্তু তা করা হয়নি। কিন্তু বিগত কয়েক বছরে কেন্দ্রীয় সরকার সেনাবাহিনী কে আগে বাড়ানোর ক্ষেত্রে কাজ করেছে। একগুচ্ছ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। স্বাধীনতার পর এই সিদ্ধান্ত প্রথমবার সবথেকে বড় পরিবর্তন হতে চলেছে।
মোদী বলেন, এই সংস্থাগুলির মাধ্যমে দেশে নতুন সূর্যদয় ঘটবে। আর এতে নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মোদী। তিনি বলেন, করোনা অবস্থাতে একটা কঠিন অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে দেশ। কিন্তু খুব দ্রুত অর্থ ব্যবস্থার হাল ফিরিয়ে আনতে পেরেছে ভারত। আর তাই গোটা বিশ্ব ভারতকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখে।
আর ও পড়ুন ছত্রিশগড়ে বিসর্জনের মিছিলে ঢুকে পড়লো বেপরোয়া গাড়ি, মৃত চার
মোদী বলেন, একটি বিশ্ব সংস্থা জানাচ্ছে ভারত আরও একবার বিশ্বের সবথেকে গতিশিল অর্থ ব্যবস্থার দেশ হতে চলেছে। ফলে বিশ্বের তাবড় তাবড় দেশগুলিকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত! তিনি বলেন, ভারত স্বাধীনতার ৭৫ তম বর্ষে ঢুকে পড়েছে। স্বাধীনতার এই অমৃতকালে নতুন ভোরের স্বপ্ন দেখছে ভারতের মানুষ। যে সমস্ত কাজ দীর্ঘদিন আটকে ছিল ওই সমস্ত কাজ দ্রুত শেষ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ভারতের অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টারির গুলির ক্ষমতা গোটা বিশ্বের মানুষ দেখেছে। উন্নতমানের সমরাস্ত্র দেখেছে বিশ্বের সেনাবাহিনী। কিন্তু স্বাধীনতার পর ফ্যাক্টারির গুলির আপগ্রেড করার প্রয়োজন ছিল। নতুন প্রযুক্তির ব্যবহারের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তা কিছুই করা হয়নি ।
উল্লেখ্য, দেশের অর্ডিন্যান্স ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। দশমীর দিনেই অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টারি বোর্ডের জায়গাতে আরও সাতটি নতুন সামরিক সংস্থা দেশের জন্যে খুলে দেওয়া হল। আর এই উদ্বোধনের পরেই
প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, সাতটি নতুন সংস্থা শুরু হওয়ার মধ্যে দিয়ে দেশের মোট ৪১টি অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টারি ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। মোদী বলেন, এই সংস্থাগুলির মাধ্যমে দেশে নতুন সূর্যদয় ঘটবে। আর এতে নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মোদী। তিনি বলেন, করোনা অবস্থাতে একটা কঠিন অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে দেশ। কিন্তু খুব দ্রুত অর্থ ব্যবস্থার হাল ফিরিয়ে আনতে পেরেছে ভারত। আর তাই গোটা বিশ্ব ভারতকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখে।
প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, আগামীদিনে এই সমস্ত সংস্থা সেনার শক্তি আরও বাড়াতে সাহায্য করবে। মোদীর মতে, নিজের শক্তিতেই বিশ্বের সর্বোচ্চ বলের অধিকারী হবে ভারতীয় সেনা। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর এই সমস্ত ক্ষেত্রে আপগ্রেডেশনের প্রয়োজনীয়তা ছিল। কিন্তু তা করা হয়নি। কিন্তু বিগত কয়েক বছরে কেন্দ্রীয় সরকার সেনাবাহিনী কে আগে বাড়ানোর ক্ষেত্রে কাজ করেছে। একগুচ্ছ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। স্বাধীনতার পর এই সিদ্ধান্ত প্রথমবার সবথেকে বড় পরিবর্তন হতে চলেছে।