প্রবল বর্ষণ মালদায়-খুশির ঈদে অখুশি রইলেন মুসলিম সম্প্রদায়! বিগত দুই বছর ছিল করোনার চোখ রাঙানি।তাই প্রায় কোন সম্প্রদায়ের মানুষই সেই চোখ রাঙানি কে উপেক্ষা করে নিজেদের উৎসব ভাল ভাবে পালন করতে পারেন নি।কিন্তু বর্তমানে অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল হওয়ায় অন্যান্য স্থানের মত এবার মালদহের মুসলিম সম্প্রদায় ও খুব খুশি ছিলেন যে তারা ধুমধাম করে ঈদ উদযাপন করবেন।কিন্তু সে আশায় যেন বৃষ্টির জল পড়ল।মঙ্গলবার সকাল থেকেই বৃষ্টি নামল জেলা জুড়ে। এই আবহে ঈদগাহ ময়দানে ঈদের নামাজ আদায় করতে ব্যর্থ হলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ।
প্রসঙ্গত,এবছর সরকারি বিধি নিষেধ উঠে গিয়েছিল।তাই,খুশির ঈদে ঈদগাহ ময়দানে একত্রিত হয়ে হাজার হাজার মানুষ নামাজ পড়বেন এরকম প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছিল।কিন্তু চিত্র উল্টো। এদিন সকাল থেকেই বৃষ্টির কারণে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ সমস্যায় পড়েন। সূত্রের খবর,মালদা শহরের সুভাষপল্লী ঈদগাহ ময়দান এলাকায় ইমেইলে পৌরসভার পক্ষ থেকে একটি সহায়তা কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু বৃষ্টিতে সহায়তা কেন্দ্রের প্যান্ডেলটি ভেঙে পড়ে।
এমনকি এদিন সকালে ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী ঈদগাহ ময়দানে পৌঁছে কাজের তদারকি করেন বলেও জানা গিয়েছে।এরপর ঈদগাহ ময়দান এর কাজ শুরু হয়। তারপর কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয় যে সকাল সাড়ে নয়টা নাগাদ ঈদগাহ ময়দানে শুরু হবে নামাজ পাঠ।কিন্তু, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে নামাজ পিছিয়ে দিতে বাধ্য হন তারা বলে সূত্রের খবরে জানা গিয়েছে।
আর ও পড়ুন ধর্ষণের অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করল বাগদা থানার পুলিশ
উল্লেখ্য, প্রবল বর্ষণে খুশির ঈদে অখুশি রইলেন মুসলিম সম্প্রদায়! বিগত দুই বছর ছিল করোনার চোখ রাঙানি।তাই প্রায় কোন সম্প্রদায়ের মানুষই সেই চোখ রাঙানি কে উপেক্ষা করে নিজেদের উৎসব ভাল ভাবে পালন করতে পারেন নি। কিন্তু বর্তমানে অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল হওয়ায় অন্যান্য স্থানের মত এবার মালদহের মুসলিম সম্প্রদায় ও খুব খুশি ছিলেন যে তারা ধুমধাম করে ঈদ উদযাপন করবেন।কিন্তু সে আশায় যেন বৃষ্টির জল পড়ল। মঙ্গলবার সকাল থেকেই বৃষ্টি নামল জেলা জুড়ে। এই আবহে ঈদগাহ ময়দানে ঈদের নামাজ আদায় করতে ব্যর্থ হলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ।