সোশ্যাল মিডিয়ায় আসবাব কেনার প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা। রাজস্থান থেকে গ্রেফতার অভিযুক্ত। অভিযুক্ত নিতিন রাজকুমারকে গ্রেফতার করলো বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, সেপ্টেম্বর মাসে রাজু শাহ নামের এক ব্যক্তি বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় এসে অভিযোগ করেন যে তার সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় অসিত বিশ্বাস নামের একজনের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়।
সেই অসিত বিশ্বাসের প্রোফাইল থেকে তাকে ফোন নম্বর প্রোভাইড করা হয়। এরপরই ওই একাউন্ট থেকে তাকে বেশকিছু আসবাবপত্রের ছবি দেখিয়ে বিক্রির কথা জানানো হয়। অভিযোগকারী রাজু শাহ আসবাব কিনতে রাজি হলে তাকে আসবাব বাবদ ৪৫৫০০ টাকা চায় অভিযুক্ত। সেই মোতাবেক তিন বারে সেই টাকা অনলাইন ট্রান্সফার করে দেয় অভিযোগকারী ব্যক্তি। এরপরই আরও টাকা চাইতেই প্রতারিত হয়েছে বুঝতে পেরে সাইবার ক্রাইম থানার দ্বারস্থ হন তিনি।
ঘটনার তদন্ত শুরু করে বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ ব্যাংক একাউন্ট ডিটেলস থেকে জানতে পারে রাজস্থানের আলওয়ার থেকে এই অপরাধ সংঘটিত করা হচ্ছে। অবশেষে রাজস্থানে হানা দেয় বিধাননগর সাইবার ক্রাইমের একটি দল। সেখান থেকেই অভিযুক্ত নিতিন রাজকুমারকে গ্রেফতার করে বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ।
তার কাছ থেকে ৪টি সিম কার্ড সহ মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে পুলিশ। রাজস্থান আদালত থেকে ৭দিনের ট্রানজিট রিমান্ডে তাকে কলকাতা নিয়ে আসা হয়। আজ অভিযুক্তকে বিধাননগর আদালতে তোলা হবে। পুলিশ তাকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানাবে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। এই চক্রের সঙ্গে আর কাদের যোগ রয়েছে তা তদন্ত করে দেখছে বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ।
আর ও পড়ুন বাড়ছে শীতের কামড়, আজ এই মরশুমের শীতলতম দিন
উল্লেখ্য, সোশ্যাল মিডিয়ায় আসবাব কেনার প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা। রাজস্থান থেকে গ্রেফতার অভিযুক্ত। অভিযুক্ত নিতিন রাজকুমারকে গ্রেফতার করলো বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, সেপ্টেম্বর মাসে রাজু শাহ নামের এক ব্যক্তি বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় এসে অভিযোগ করেন যে তার সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় অসিত বিশ্বাস নামের একজনের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়।সেই অসিত বিশ্বাসের প্রোফাইল থেকে তাকে ফোন নম্বর প্রোভাইড করা হয়।
এরপরই ওই একাউন্ট থেকে তাকে বেশকিছু আসবাবপত্রের ছবি দেখিয়ে বিক্রির কথা জানানো হয়। অভিযোগকারী রাজু শাহ আসবাব কিনতে রাজি হলে তাকে আসবাব বাবদ ৪৫৫০০ টাকা চায় অভিযুক্ত। সেই মোতাবেক তিন বারে সেই টাকা অনলাইন ট্রান্সফার করে দেয় অভিযোগকারী ব্যক্তি। এরপরই আরও টাকা চাইতেই প্রতারিত হয়েছে বুঝতে পেরে সাইবার ক্রাইম থানার দ্বারস্থ হন তিনি।