সীমান্তের ট্রাকে অবৈধ পাচার রুখতে প্রশাসনিক বৈঠক। উত্তর ২৪ পরগনা বসিরহাট মহাকুমার ঘোজাডাঙা সীমান্ত দেশের দ্বিতীয় তম স্থলবন্দর। প্রতিদিন প্রায় ৪০০থেকে সাড়ে ৪৫০ পণ্যবাহী ট্রাক এই সীমান্ত থেকে বাংলাদেশে যায়।
উত্তর প্রদেশ ,মহারাষ্ট্র, অন্ধপ্রদেশ ব্যাঙ্গালোর পাঞ্জাব, হরিয়ানা,সহ দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে বিভিন্ন ফল, সবজি, মাছ দিয়ে ট্রাকগুলো ওপার বাংলার যায়। যেখানে-কেন্দ্র রাজ্যের বিদেশি মুদ্রা আসে ,যেখানে রাজ্য কেন্দ্রের আয়ের পথ প্রশস্ত হয়।
এর সঙ্গে চালক খালাসী, শ্রমিক, ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে অন্যান্য ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সহ প্রায় ৫০, হাজার মানুষ এই বন্দরের ওপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভাবে এর উপর নির্ভরশীল। বেশ কয়েক মাসের মধ্যে সীমান্ত ট্রাক থেকে পাওয়া গেছে কখন সোনা, আবার কখনো রুপো, ফেন্সিডিল সহ একাধিক অবৈধ সামগ্রিক পাওয়া যায় ।সেগুলো সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিভিন্ন সময় তল্লাশি করে এই অবৈধ সামগ্রিক উদ্ধার করে, এমনকি চালল খালাসী বিভিন্ন সময় আটক হয় বেশ কয়েকবার।
ইতিমধ্যে এই নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেছিল বসিরহাট ঘোজাডাঙা সীমান্তে ১৫৩, নম্বর ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার সহ আধা সেনা এমনকি শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা, অবৈধ পাচার রুখতে খোদা প্রশাসনিক আধিকারিক ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে চালক ও খালাসিরা তারা এই দিন শপথ নেন, যার ওপর এত মানুষ নির্ভরশীল সামান্য কয়েকটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটার ফলে বন্দরের সুনম লঙ্গিত হচ্ছে।
আর ও পড়ুন ফের সাইক্লোন আছড়ে পড়তে চলেছে বাংলায়
এই দিন প্রকাশ্য জনসভায় মধ্য দিয়ে তারা অঙ্গীকারবদ্ধ হন এবার থেকে সবাইকে দায়িত্ব নিয়েই বন্দরের যাতে কোনো সমস্যা না হয়। তার জন্য সব রকম ভাবে বিষয়গুলো দেখতে হবে। এদিন ঘোজাডাঙ্গা সীমান্তের শুল্ক দপ্তর আধিকারিক প্রশান্ত গিরি, স্থানীয় দুই পঞ্চায়েত পঞ্চায়েত প্রধান ব্যবসায়ি বারিক বিশ্বাস, পুর্তের কর্মদক্ষ সফিকুল দফাদার, বসিরহাট ঘোজাডাঙ্গা সীমান্তের আমদানি-রপ্তানিসহ তার সম্পাদক সঞ্জীব কুমার মন্ডল, সীমান্তের বিভিন্ন পার্কিং এর মালিক চালক খালাসী সহ বন্দরে এর সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন কর্মীদের।
এদিন প্রশাসনিক বৈঠকের তাদের সব অভাব-অভিযোগ সমস্যার কথা একদিকে যেমন আধিকারিকরা শোনেন। অন্যদিকে তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এই বন্দর এর সুনাম অর্জনের লক্ষ্যে সহমত পোষণ করেন। সীমান্তের ট্রাকে অবৈধ পাচার রুখতে প্রশাসনিক বৈঠক। উত্তর ২৪ পরগনা বসিরহাট মহাকুমার ঘোজাডাঙা সীমান্ত দেশের দ্বিতীয় তম স্থলবন্দর। প্রতিদিন প্রায় ৪০০থেকে সাড়ে ৪৫০ পণ্যবাহী ট্রাক এই সীমান্ত থেকে বাংলাদেশে যায়।
উত্তর প্রদেশ ,মহারাষ্ট্র, অন্ধপ্রদেশ ব্যাঙ্গালোর পাঞ্জাব, হরিয়ানা,সহ দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে বিভিন্ন ফল, সবজি, মাছ দিয়ে ট্রাকগুলো ওপার বাংলার যায়। যেখানে-কেন্দ্র রাজ্যের বিদেশি মুদ্রা আসে ,যেখানে রাজ্য কেন্দ্রের আয়ের পথ প্রশস্ত হয়।
এর সঙ্গে চালক খালাসী, শ্রমিক, ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে অন্যান্য ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সহ প্রায় ৫০, হাজার মানুষ এই বন্দরের ওপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভাবে এর উপর নির্ভরশীল। বেশ কয়েক মাসের মধ্যে সীমান্ত ট্রাক থেকে পাওয়া গেছে কখন সোনা, আবার কখনো রুপো, ফেন্সিডিল সহ একাধিক অবৈধ সামগ্রিক পাওয়া যায় ।সেগুলো সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিভিন্ন সময় তল্লাশি করে এই অবৈধ সামগ্রিক উদ্ধার করে, এমনকি চালল খালাসী বিভিন্ন সময় আটক হয় বেশ কয়েকবার।